শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫৬ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
চেয়ারম্যান: মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
রাজশাহীতে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তবর্তীকালীন কমিটির উদ্যোগে ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত নওগাঁর দোহালী গ্রামে নিধূরাম নামে এক কৃষকের সাপের কামড়ে মৃত্যু ‘আর্ত মানবতার সেবায় র‌্যাব” ফেনী জেলার ফুলগাজী এবং দাগনভূঁইয়া উপজেলার বন্যাদুর্গত এলাকায় বন্যার্ত সহস্রাধিক পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করলো র‍্যাব-৭, চট্টগ্রাম। সারাদেশে বৃষ্টি কমে বাড়তে পারে তাপমাত্রা বৃহস্পতিবার থেকে শেয়ারবাজারে স্বাভাবিক সার্কিট ব্রেকার বন্যার্তদের সহায়তায় ৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকা দিলো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বন্যার্তদের জন্য ১৫ লক্ষ টাকার অনুদান ও ত্রান সামগ্রী হস্তান্তর করল সেনা পরিবার কল্যাণ সমিতি, লেডিস ক্লাব ও চিলড্রেন ক্লাব যুবদলের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা ৫ দফা দাবিতে শিক্ষানবিশ আইনজীবীরা

আগামী বাজেটে মূল্য স্ফীতি রোধে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হবে- অর্থ প্রতিমন্ত্রী

প্রেস রিলিজ

ঢাকা, ২৮ মে ২০২৪:

আগামী বাজেটে মূল্য স্ফীতি রোধে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান।  তিনি বলেন, বিশ্ব জুড়ে মূল্য স্ফীতি ও মুদ্রা স্ফীতির সমস্যা রয়েছে, সেগুলো থেকে বাংলাদেশ বাইরে নয়। কৃষিজাত পণ্য ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য সার, বীজ ও সেচের বিদ্যুতে  সর্বোচ্চ ভর্তুকি দেয়া হয়। খাদ্য নিরাপত্তার জন্য মাননীয় জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে।

ঘুর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্থদের প্রতি সহানুভূতি জানিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেন, ঘুর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায় সকল প্রস্তুতি নেয়া হয়েছিল। বাংলাদেশ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও দুর্যোগ পূর্ব প্রস্তুতিতে বিশ্বে রোল মডেল। দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের কৃষক ,উদ্যোক্তা ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানষের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং তাদের সহায়তায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা  ও কৃষি মন্ত্রনালয় কাজ করছে। আগামী বাজেটে ক্ষদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ সুবিধা থাকছে।

অর্থ প্রতিমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান এমপি আজ ঢাকায় পিকেএসএফ আয়োজিত প্রমোটিং এগ্রিকালচারাল কমার্শিয়ালাইজেশন অ্যান্ড এন্টারপ্রাইজেস (পেইস) প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার ২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্যম আয়ের বাংলাদেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ, যেখানে মাথাপিছু বৃদ্ধি পাবে এবং চরম দারিদ্র্যের অবসান হবে। পিকেএসএফ দারিদ্র্য বিমোচন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকারের যে অঙ্গীকার রয়েছে, তা অর্জনে বরাবরের মতো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে পিকেএসএফ কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে টেকসই পন্থায় দারিদ্র্য দূরীকরণে কাজ করছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে অর্থনেতিক মুক্তির কথা আমাদের বলেছিলেন, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে পিকেএসএফ কাজ করছে। পেইস প্রকল্পটির সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে উদ্যোক্তা তৈরি, দারিদ্র্য দূরীকরণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি  করেছে। এ প্রকল্পের উদ্ভাবনীমূলক কার্যক্রম, অর্জন, সাফল্য ও অভিজ্ঞতা অভিনব উন্নয়ন কৌশল ও উদ্ভাবনী প্রকল্প প্রণয়নে সহায়ক হবে।

অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান এমপি আজ ঢাকায় পিকেএসএফ মিলনায়তনে পিকেএসএফ আয়োজিত প্রমোটিং এগ্রিকালচারাল কমার্শিয়ালাইজেশন অ্যান্ড এন্টারপ্রাইজেস (পেইস) প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

পিএসএফ-এর চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন ইফাদ বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. আর্নড হ্যামেলিয়ার্স। স্বাগত বক্তব্য দেন পিকেএসএফ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. নমিতা হালদার এবং অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: ফজলুল কাদের প্রকল্প বিষয়ে উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে পিকেএসএফ-এর কর্মকর্তাবৃন্দ, উন্নয়ন সহযোগী, বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধি ও উদ্যোক্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু গ্রামভিত্তিক বাংলাদেশের উন্নয়নে প্রশিক্ষণ ও গবেষণার লক্ষ্যে ১৯৭৪ সালে প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আওতায় ২কোটি টাকা বরাদ্দ প্রদানের মাধ্যমে বগুড়ায় পল্লী উন্নয়ন একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত স্বপ্ন পূরণে তাঁর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সামরিক শাসকের রক্তচক্ষু ও নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ১৯৮১ সালের ১৭ মে সাধারণ মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে দেশে ফিরে আসেন। তিনি সেদিন না আসলে আজকের বাংলাদেশ আমরা পেতাম না। সেদিন মৃত্যুর ভয়কে তুচ্ছ করে তাঁর ফিরে আসার কারণেই আজ বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com