মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৭ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
চেয়ারম্যান: মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
প্রেসক্লাব নিয়ে ষড়যন্ত্রকারী ফ্যাসিবাদের দোসরদের রেহাই নাই :কচি এক ট্রাক মাটি ৩হাজারে বিক্রি হচ্ছে-ঈদগাঁওয়ে চলছে দিনে-রাতেই চলছে পাহাড়-টিলা কাটার মহোৎসব: দুই মাসের মধ্যে ভোটার তালিকার খসড়া চূড়ান্ত নির্বাচন কমিশনার -আবুল ফজল আনোয়ারায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে দেশীয় মদসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক চট্টগ্রামে ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয়ে প্রতিদিন ৩ হাজার টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ মহেশখালীতে-থ্রি-জি রাইফেলসহ ৪টি অস্ত্র-গুলি উদ্ধার অভিযানে গ্রেপ্তার ১ সাতকানিয়ায় জিনের বাদশার সহযোগী গ্রেফতার- বিজ্ঞ আদালতে-১৬৪ ধারায় জবানবন্দি এস আলম গ্রুপের ১,৯৬৩ কোটি টাকা ঋণখেলাপি: এস আলম ও তার স্ত্রী-ভাইসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে সমন জারি ফুলেল শুভেচ্ছা ও সংবর্ধনা দিয়েছে নারী ও শিশু অধিকার কক্সবাজারে স্থানীয়দের মধ্যে হু হু করে এইডস সংক্রমণ বেড়েছে তিন গুণ:রোহিঙ্গা তরুণীরা, অনিরাপদ মিলনে বাড়ছে ঝুঁকি:

মোদিকে ফাঁসাতে ষড়যন্ত্র করেছিলেন কংগ্রেস নেতা : গুজরাট পুলিশ

২০০২ সালের গুজরাট দাঙ্গার পর সাবেক কংগ্রেস নেতা আহমেদ প্যাটেল রাজ্যটির তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে চক্রান্ত করেছিলেন বলে অভিযোগ করেছে গুজরাট রাজ্য পুলিশের বিশেষ তদন্ত দল।

পুলিশের বিশেষ তদন্ত দল বলছে, সাবেক কংগ্রেস নেতা আহমেদ প্যাটেল মোদির বিরুদ্ধাচরণ করার জন্য অধিকারকর্মী তিস্তা শেতলভাদকে ৩০ লাখ রুপি দিয়েছিলেন। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে কংগ্রেস ও অভিযুক্তদের পরিবার।

উল্লেখ্য, আহমেদ প্যাটেল দুই বছর আগে মারা গেছেন।

আদালতে পুলিশ বলেছে, আহমেদ প্যাটেলের নির্দেশে গুজরাটে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন তৎকালীন বিজেপি সরকারের পতন ঘটাতে ‘বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের’ অংশ ছিলেন তিস্তা। নির্দোষ মানুষকে দাঙ্গার মামলায় জড়াতে তিনি বিরোধী দলের কাছ থেকে আর্থিক ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিয়েছিলেন।

একজন সাক্ষীর কথিত জবানবন্দির বরাতে পুলিশের অভিযোগ, আহমেদ প্যাটেলের নির্দেশে ওই ষড়যন্ত্র করা হয়। দাঙ্গার পর তিনি তিস্তাকে ৩০ লাখ রুপি দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেন। সেই সময় ক্ষমতায় থাকা বিশিষ্ট রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে দিল্লিতে বৈঠক করতেন তিস্তা। রাজ্যসভা আসনের লোভে বিজেপির জ্যেষ্ঠ নেতাদের গুজরাট দাঙ্গার মামলায় ফাঁসানোর ষড়যন্ত্র করেন তিনি।

এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে কংগ্রেস বলছে, প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে প্রয়াত বিরোধী নেতারাও রক্ষা পাচ্ছেন না।

এদিকে বিজেপি দাবি করেছে, নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে ওই ষড়যন্ত্রের পেছনের কারিগর ছিলেন কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধী স্বয়ং।

সূত্র : এনডিটিভি

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com