শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৪৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
ড্রীম ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির পক্ষ থেকে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ সিলেট-ম্যানচেস্টার রুটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সরাসরি ফ্লাইট বন্ধ হওয়ার শস্কায় উদ্বিগ্ন প্রবাসীরা ‘সৈকত-প্রবাল’ আন্তঃনগর ট্রেন চলবে চট্টগ্রাম লোহাগাড়া – কক্সবাজার রুটে বায়েজিদ বোস্তামী থানার পুলিশের অভিযানে   অস্ত্রধারী দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ ০৩ জন গ্রেফতার লোহাগাড়ায় দূর্গম এলাকায় এক টাকায় আনন্দ ফাউন্ডেশনের শীতবস্ত্র বিতরণ কর্ণফুলী থানার পুলিশ কর্তৃক অভিযান কক্সবাজারে নিখোঁজ হওয়ার ৮ ঘন্টা পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার: নওগাঁয় লাভের আশায় ফুলকপি চাষ করে বিপাকে কৃষক, এক হালী কপি ২ টাকায় বিক্রি মহেশখালীতে-ঘরে ঢুকে হাত-পা বেঁধে গৃহবধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, লুট সঞ্চয়ের টাকাও চট্টগ্রাম আদালতের খোয়া নথি বিক্রি করলেন চা দোকানি, উদ্ধার করল পুলিশ

ফেসবুকে ‘আপত্তিকর’ কবিতা, চাকরি হারালেন সিনিয়র সহকারী সচিব

‘রহমান হেনরী’ ছদ্মনামে ফেসবুকে সরকারপ্রধানকে ইঙ্গিত করে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় কবিতা লেখার অপরাধে চাকরি হারিয়েছেন মো. সাইদুর রহমান নামের এক সিনিয়র সহকারী সচিব। তিনি জাতীয় নদী রক্ষা উপপরিচালক ছিলেন। গত ১৩ জুন তাঁকে ‘অসদাচরণ’-এর দায়ে বরখাস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সাইদুর রহমান ২০২০ সালের ৮ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টা ৪৬ মিনিটে তাঁর ফেসবুক আইডি ‘রহমান হেনরী’ থেকে ‘রহমান হেনরী’ ছদ্মনামে একটি কুরুচিপূর্ণ, অশোভন ও আপত্তিকর কবিতা প্রকাশ করেন, যা একদিকে একজন সরকারি কর্মচারীর পক্ষে অশোভন ও অকর্মকর্তাসুলভ আচরণ।

এতে প্রশাসনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ায় সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা অনুযায়ী অসদাচরণের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়। পরে তাঁকে কৈফিয়ত তলব করা হয় এবং তিনি ব্যক্তিগত শুনানি চান কি না, তা জানতে চাওয়া হয়। তাঁর লিখিত জবাব ও ব্যক্তিগত শুনানির বক্তব্য সন্তোষজনক বিবেচিত না হওয়ায় তদন্ত করতে কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়।

তদন্ত শেষে তদন্ত কর্মকর্তা মতামত দেন, অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা অনুযায়ী চাকরি থেকে বরখাস্তের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়। পাশাপাশি তাঁকে দ্বিতীয়বার কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করা হয়।

দ্বিতীয়বার কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়, নোটিশের জবাব সন্তোষজনক বিবেচিত হয়নি এবং একজন সরকারি কর্মচারী হয়েও সরকার প্রধানকে ইঙ্গিত করে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় কবিতা প্রকাশ করেছেন, তা তদন্তে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। আনুষঙ্গিক প্রক্রিয়া শেষে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com