রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সভাপতি মো: ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক: সেলিম উদ্দিন খান,  বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
চট্টগ্রামে স্বর্ণালঙ্কার চুরির ঘটনা: আকবরশাহ থানার অভিযানে ১২ ঘণ্টায় তিন আসামি গ্রেফতার সিএমপি’র সকল থানার ওসি পদে রদবদল চকবাজারের ওসিকে সিটিএসবিতে বদলি চট্টগ্রামে ৮ দলের বিভাগীয় সমাবেশে ডা. শফিকুর রহমান চট্টগ্রামে অপহৃত নাজিম উদ্দিন উদ্ধার, অপহরণচক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার ডামুড্যায় বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি ও দীর্ঘায়ু কামনায় মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত শ্রীবরদী ভায়াডাঙ্গা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের উদ্যোগে ৩৪তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস ও ২৭তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস পালিত চট্টগ্রামে কাস্টমস কর্মকর্তাদের গাড়ি আটকে হামলা, গুলি করার হুমকি জামায়াত-বিএনপির লড়াই হবে হাড্ডাহাড্ডি, জয় নির্ধারণ করবে যে ভোটাররা কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে র‌্যাব-৭ ও র‌্যাব-১১-এর যৌথ অভিযান গ্রেফতার ১ ভালুকায় দেশনেত্রীর সুস্থতা কামনায় সর্বসাধারণের দোয়া

কখনো সাংবাদিক কখনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স পরিচয়ে চাঁদাবাজি মাদক ব্যবসা সহ বহু অপকর্মের হোতা মুন্না

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রশাসন ও সাধারণ: দায় নিয়ে দায়িত্বহীনতায় যত অপরাধ অপকর্মে জড়িত, মহাপ্রতারক- কুখ্যাত

চাঁদাবাজ কথিত সাংবাদিক মনছুর আলম মুন্না,এই কথিত সাংবাদিক নামধারী চাঁদাবাজ ও ইয়াবা ব্যবসায়ী বিভিন্ন থানার অফিসার ইনচাজ সহ অফিসারদের টার্গেট করে মাদক সিন্ডিকেটের কাছ থেকে টাকা নিয়ে নিউজ করে পরে অফিসারদেরকে ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা করে।

সূত্র জানায়- সাবেক চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসিকে- সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চাঁদাদাবী ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করায় মনছুর আলম মুন্না গ্রেফতার হয়। এরপর গত ২৪ জানুয়ারি ২০২২ ইং, কক্সবাজারে সাংবাদিকের করা পর্নোগ্রাফি মামলায় চট্টগ্রামের এ কে খান এলাকা থেকে গ্রেফতার হয়, নানা অপকর্ম করতে নিজেকে সাংবাদিক পরিচয়ে প্রতারণা করতো মুন্না। র‍্যাবের সোর্স পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে, ভুক্তভোগীর অভিযোগের ভিত্তিতে ৩ এপ্রিল বিকাল ৪ টার সময় র‌্যাব-১৫, সিপিএসসি ক্যাম্পের আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিতিত্তে কক্সবাজার শহরের লালদিঘীর পাড় সোনালী ব্যাংকের পাশের গলি থেকে গ্রেফতার হয়। মহাপ্রতারক মুন্না কক্সবাজারের রামু উপজেলার গর্জনিয়ার দক্ষিণ বড়বিল এলাকার আবদুস সালাম ছেলে মনছুর আলম মুন্না (৩০)। সে পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের পূর্ব ঘোনার পাড়া সেলিম ড্রাইভারের বাড়ীতে ভাড়া থেকে সাংবাদিকসহ র‌্যাব এবং বিভিন্ন সংস্থার সোর্স পরিচয় দিয়ে চাঁদা আদায় ও মাদক ব্যবসা করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। স্থানীয় সাংবাদিকদের অভিযোগ, সবার কাছে তিনি পরিচিত সাংবাদিক হিসেবে। সবাই যেন বিশ্বাস করে এজন্য বিভিন্ন গণমাধ্যমের নিউজ কপি করে নিয়মিত ফেসবুকে পোষ্ট দেন! কখনো গলায় কার্ড ঝুলিয়ে ছবি তুলেছেন সাংবাদিক প্রমাণে! আবার সাধারণ মানুষের কাছে তিনি পরিচিত ক্ষমতাবান হিসেবে! কেউবা আবার চেনেন র‍্যাব পুলিশের সোর্স হিসেবেও! কিন্তু আসলে তিনি একজন মহাপ্রতারক চাঁদাবাজ। মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করতেই তার এই বহুরূপী সাজ! এই প্রতারক মনছুর আলম মুন্না এর আগে কক্সবাজার সদর থানা কর্তৃক ১ম বার আটক ( ভুয়া সাংবাদিক ও চাঁদাবাজি মামলায়) র‌্যাব-১৫ কর্তৃক ২য় বার আটক (পর্ণোগ্রাফি মামলায়) র‌্যাব-১৫ কর্তৃক ৩য় বার আটক (চাঁদাবাজি মামলায়) ও চকরিয়া থানা কর্তৃক ৪র্থ বার আটক (চাঁদাবাজি মামলা) এছাড়া পাবলিক কর্তৃক গণধোলাই খেয়েছে বহুবার,ভুক্তভোগীরা বলেন “এ দায়ভার সরকার ও প্রশাসনকে নিতে হবে, এ ব্যাপারে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে বহুবার স্মারকলিপি দিয়েছি কোন সাড়া পাচ্ছি না,প্রশাসনের ঢিলেঢালা আচরণে আশকারা পাচ্ছে এই কথিত,কুখ্যাত চাঁদাবাজ ইয়াবা ব্যবসায়ী-সাংবাদিক মনছুর আলম মুন্না, আমরা অবিলম্বে তাকে গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি.!

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com