রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:০৭ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
চেয়ারম্যান: মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
নওগাঁর দোহালী গ্রামে নিধূরাম নামে এক কৃষকের সাপের কামড়ে মৃত্যু ‘আর্ত মানবতার সেবায় র‌্যাব” ফেনী জেলার ফুলগাজী এবং দাগনভূঁইয়া উপজেলার বন্যাদুর্গত এলাকায় বন্যার্ত সহস্রাধিক পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করলো র‍্যাব-৭, চট্টগ্রাম। সারাদেশে বৃষ্টি কমে বাড়তে পারে তাপমাত্রা বৃহস্পতিবার থেকে শেয়ারবাজারে স্বাভাবিক সার্কিট ব্রেকার বন্যার্তদের সহায়তায় ৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকা দিলো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বন্যার্তদের জন্য ১৫ লক্ষ টাকার অনুদান ও ত্রান সামগ্রী হস্তান্তর করল সেনা পরিবার কল্যাণ সমিতি, লেডিস ক্লাব ও চিলড্রেন ক্লাব যুবদলের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা ৫ দফা দাবিতে শিক্ষানবিশ আইনজীবীরা মুন্সীগঞ্জে টংঙ্গীবাড়ীতে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় এক যুবকের মূত্যু নওগাঁর রক্ত বেচাকেনা চক্রের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে ২ সাংবাদিক হামলার শিকার

বাজারে কাঁচা আমের দাম চড়া

বৈশাখ আসতে বাকি আরও পাঁচদিন। এরই মধ্যে রাজধানীর পাড়া-মহল্লার সবজির দোকান কিংবা ছোট-বড় বাজার সবখানেই কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে।হোটেল, রেস্তোরাঁয় কাঁচা আমের শরবতও বিক্রি হচ্ছে দেদার। বাড়িতে আচার, চাটনি, শরবত কিংবা ডালের সঙ্গে রান্নার জন্যও কাঁচা আম কিনছেন অনেকে। তবে বাজারে কাঁচা আমের দাম চড়া।

আজ (৮ এপ্রিল) শুক্রবার কাওরান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে গুটি ও বার্মিজ মিলছে দুই ধরনের আম। গুটি ও বার্মিজ আম। গুটি আমের কেজি ১০০ টাকা ও বার্মিজ আমের কেজি ১০০-১৩০ টাকা।

ফল ব্যবসায়ীরা বলছেন, ফেব্রুয়ারির শেষে বাজারে কাঁচা আম এসেছে। বার্মিজ আম আসে মূলত টেকনাফ থেকে। আর গুটি আম আসছে সাতক্ষীরা, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, ময়মনসিংহসহ বিভিন্ন জেলা থেকে।

ক্রেতারা বলছেন, বার্মিজ আম চ্যাপ্টা, লম্বাটে হলেও এর চেয়ে দেশি আম সুস্বাদু।কারওয়ান বাজারে নাখালপাড়া থেকে আম কিনতে এসেছিলেন গৃহিণী শাফিয়া জামান। তিনি জানান, বাড়িতে আচার বানানোর জন্য তিনি ১০ কেজি আম নিতে চান। কিন্তু দেখে শুনে বাজার যাচাই করে তবেই কিনবেন। এ জন্যই তার কারওয়ান বাজারে আসা।

তিনি বলেন, গত বছরের তুলনায় দাম অন্তত ৩০ টাকা বাড়তি চাইছে ব্যবসায়ীরা। অন্যদিকে, ব্যবসায়ীদের দাবি সামান্য মুনাফা রেখেই তারা ছেড়ে দিচ্ছেন।

কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী মাসুদ মিয়া বলেন, এপ্রিলের মাঝামাঝি পর্যন্ত কাঁচা আমের দাম ১০০-১৫০ পর্যন্ত টাকা থাকবে। পহেলা বৈশাখের আগে একটু বাড়তে পারে। তারপর ৫০-৬০ টাকায় নেমে আসবে।

তিনি বলেন, রাজশাহীর আম আসবে একেবারে জুন-জুলাইয়ের শেষের দিকে। তখন আসবে পাকা আম। কাঁচা আমের যোগান কম তাই দাম বেশি। আর বাজারে পাকা আম আসা শুরু করলে কাঁচা আমের দাম এমনিতেই কমে যায়।

কাঁচা আমের আড়তদার তবারক আলম বলেন, এখন কাঁচা আমের বেশির ভাগ ক্রেতা রেস্তোরাঁয় মালিক, বিভিন্ন বাজারের সবজি ব্যবসায়ী, পাড়া–মহল্লার সবজির দোকানদার ও ফেরিওয়ালারা। ভর্তা বা তরকারিতে দেওয়ার জন্যও কাঁচা আম নিয়ে যায়। তবে সে পরিমাণ কম।

তিনি বলেন, পহেলা বৈশাখের আগে আমের দাম টা একটু চড়াই থাকে। কেননা সে সময় রেস্তোরাঁয় বেশি চলে কাঁচা আমের শরবত। জোগান বেশি হলেই কাঁচা আমের দাম কমে যায়। সাধারণত বৈশাখী ঝড়ের পরেই জোগান বাড়তে থাকে বাজারগুলোতে।

এদিকে, একটি ফলের দোকানে দেখা মিললো ঈষৎ পাকা আমের। দোকানি শাহজাহান মিয়া বলেন, আমের নাম ল্যাংড়া, এনেছেন বাদামতলি ফলের আড়ত থেকে। প্রতি কেজি ৪০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। বিক্রিও হচ্ছে বেশ।

তবে এই সময় ল্যাংড়া আম কীভাবে পেলেন জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, এইটা বিদেশি আম। তবে ল্যাংড়া আমের মতো দেখতে হওয়ায় এই আমের নামও ল্যাংড়া।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

১৫

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com