সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:৪৩ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ বিল্লাল হোসেন।  আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট রাসেল । যোগাযোগ : ০৩১-৭২৮০৮৫, ০১৮১১৫৮৮০৮০ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com জহুর উল্লাহ বিল্ডিং (৩য় তলা), পানওয়ালা পাড়া, চৌমুহনী, উত্তর আগ্রাবাদ ১২৭৭, চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
বেনাপোল থেকে চুরি হওয়া কাভার্ডভ্যান যশোরে উদ্ধার, আটক ৩ ঝিকরগাছায় পুলিশের সাথে বাটপারী করতে গিয়ে ধরা : মুচলেকায় মুক্তি ঝালকাঠির দুটি আসনে সাতজনের মনোনয়নপত্র বাতিল, আমু ও শাহজাহান ওমরসহ ৮ জনের মনোনয়ন বৈধ লোহাগাড়ায় দুই চোর আটক, গরু ও গাড়ি জব্দ ট্রেনে আসার টিকিট থাকলেই হোটেলে ৭০ শতাংশ ছাড় স্বতন্ত্র প্রার্থী এম মোতালেবের সমর্থকদের হুমকি-ধমকি দেওয়ার দুই থানায় নদভীর বিরুদ্ধে মোতালেবের জিডি লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়ায় ছড়ে সে আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ শিল্পপতি মোঃ ফোরকান উল্যাহ চৌধুরী এবার এমপি আবু রেজা নদভীকে তলব অভিযোগ আচরণবিধি লঙ্ঘন ঝালকাঠির রাজাপুরে ২০ কেজি গাঁজা সহ আটক যুব প্রাইভেটকার জব্দ চট্টগ্রামে নৌকার বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের বহু হেভিওয়েট

মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র আরও ১৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে জাইকা

নিজস্ব প্রতিবেদক: মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পে আরও ১৫০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দিচ্ছে জাপান সরকারের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা–জাইকা। গতকাল শনিবার এ বিষয়ে ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান এবং জাপান সরকারের পক্ষে ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত ইউয়োমা কিমিনোরি ও জাইকা অফিসের চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ ইচিগুচি তুমোহিদে ঋণচুক্তিতে সই করেন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি সম্মেলন কক্ষে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

প্রকল্পটির নির্মাণকাজে ইতোপূর্বে ৬টি পর্যায়ে মোট ৪৩ হাজার ৭৭৫ কোটি ইয়েন ঋণ সহায়তা দিয়েছে জাইকা। গতকালের চুক্তিটি ছিল সপ্তম পর্যায়ের ঋণ নিয়ে। এ পর্যায়ে দেওয়া হচ্ছে ২১ হাজার ৭৫৫ কোটি ইয়েন বা ১৫০ কোটি ডলার।

গত ২০১৪ সাল থেকে কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী এলাকায় ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের কয়লা বিদ্যুতকেন্দ্র স্থাপনের কাজ চলছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ৫১ হাজার ৮৫৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৪৩ হাজার ৯২১ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে জাইকা। ৬ হাজার ৪০৬ কোটি টাকা সরকারের নিজস্ব জোগান এবং ১ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা বাস্তবায়নকারী সংস্থা কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশ (সিপিজিসিবিএল) ব্যয় করবে ।

জাইকার ঋণে সুদ নির্ধারণ করা হয়েছে বিভিন্ন কাজের জন্য ভিন্ন ভিন্ন হারে। ইআরডির এক বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, নির্মাণকাজের জন্য সুদ ধরা হয়েছে ১ দশমিক ৬০ শতাংশ, পরামর্শক সেবার জন্য শূন্য দশমিক ১০ ও শূন্য দশমিক ২ শতাংশ হারে প্রতিশ্রুতি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। ১০ বছরের রেয়াতকালসহ ৩০ বছরে এ ঋণ পরিশোধ করা যাবে। আগামী ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। গেল আগস্ট পর্যন্ত প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৭৮ দশমিক ৩০ শতাংশ। আর্থিক অগ্রগতি ৬৫ দশমিক ১৪ শতাংশ।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com