সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ১০:৫০ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
কক্সবাজার জেলা কারাগারে ‘ডান্ডাবেড়ি বাণিজ্য’ চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কে থ্রি হুইলার বন্ধে হাইওয়ে পুলিশের মাইকিং আইন লঙ্ঘন করলে সাঁড়াশি অভিযান চকরিয়ায় হাইওয়ে পুলিশের গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, কনস্টেবল নিহত সংস্কার ও বিচারে এক থাকুন, আমরাই নির্বাচনের ব্যবস্থা করে দেবো পটিয়ায় জেলেপল্লীতে আগুন, ২২ পরিবার নিঃস্ব ট্টগ্রামের সাংবাদিকদের মতবিনিময় ও ইফতার মাহফিল চট্টগ্রামে সশস্ত্র বাহিনীর দুই স্থাপনার নাম বদলে গেল, পরিবর্তনের অপেক্ষায় আরও পাঁচ কুকুর দিয়ে কামড়ানোর ভয় দেখিয়ে শিশুকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বৃদ্ধ ঈদ উপলক্ষে নতুন টাকা বিনিময় স্থগিত করল বাংলাদেশ ব্যাংক ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে পিরোজপুরে মানববন্ধন

মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র আরও ১৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে জাইকা

নিজস্ব প্রতিবেদক: মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পে আরও ১৫০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দিচ্ছে জাপান সরকারের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা–জাইকা। গতকাল শনিবার এ বিষয়ে ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান এবং জাপান সরকারের পক্ষে ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত ইউয়োমা কিমিনোরি ও জাইকা অফিসের চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ ইচিগুচি তুমোহিদে ঋণচুক্তিতে সই করেন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি সম্মেলন কক্ষে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

প্রকল্পটির নির্মাণকাজে ইতোপূর্বে ৬টি পর্যায়ে মোট ৪৩ হাজার ৭৭৫ কোটি ইয়েন ঋণ সহায়তা দিয়েছে জাইকা। গতকালের চুক্তিটি ছিল সপ্তম পর্যায়ের ঋণ নিয়ে। এ পর্যায়ে দেওয়া হচ্ছে ২১ হাজার ৭৫৫ কোটি ইয়েন বা ১৫০ কোটি ডলার।

গত ২০১৪ সাল থেকে কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী এলাকায় ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের কয়লা বিদ্যুতকেন্দ্র স্থাপনের কাজ চলছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ৫১ হাজার ৮৫৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৪৩ হাজার ৯২১ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে জাইকা। ৬ হাজার ৪০৬ কোটি টাকা সরকারের নিজস্ব জোগান এবং ১ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা বাস্তবায়নকারী সংস্থা কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশ (সিপিজিসিবিএল) ব্যয় করবে ।

জাইকার ঋণে সুদ নির্ধারণ করা হয়েছে বিভিন্ন কাজের জন্য ভিন্ন ভিন্ন হারে। ইআরডির এক বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, নির্মাণকাজের জন্য সুদ ধরা হয়েছে ১ দশমিক ৬০ শতাংশ, পরামর্শক সেবার জন্য শূন্য দশমিক ১০ ও শূন্য দশমিক ২ শতাংশ হারে প্রতিশ্রুতি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। ১০ বছরের রেয়াতকালসহ ৩০ বছরে এ ঋণ পরিশোধ করা যাবে। আগামী ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। গেল আগস্ট পর্যন্ত প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৭৮ দশমিক ৩০ শতাংশ। আর্থিক অগ্রগতি ৬৫ দশমিক ১৪ শতাংশ।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com