মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৪০ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
চেয়ারম্যান: মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
সিএমপির হালিশহর থানার অভিযানে নগদ টাকা ও জুয়া খেলার সরঞ্জামসহ ১৭ জন জুয়াড়ি আটক কর্মরত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন হয়রানিমূলক মামলা পর্যবেক্ষণে ৮ সদস্যের কমিটি দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে জেলা পর্যায়ে ‘বিশেষ টাস্কফোর্স’ শেরপুর শ্রীবরদীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল উপজেলা শাখার উদ্যোগে ত্রান বিতরণ জ্বালানি সচিব নূরুল আলমকে ওএসডি করে নতুন সচিব নিয়োগ সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন পুত্র মাহবুব উর রহমান রুহেলসহ, ২৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে দ্রুত ও বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে কামরুল আলম হত্যাকান্ড লোহাগাড়ায় ৩ চোরাই সিএনজি অটোরিকশা উদ্ধারসহ চক্রের সদস্য গ্রেফতার ডামুড্যায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ১ দফা দাবিতে মানববন্ধন রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগে ১৫ হাজার পরিবার তলিয়ে গেছে রাস্তা-ঘাট

কক্সবাজারে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত

অনালাইন ডেস্কঃ

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। ফলে কক্সবাজারকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং চট্রগ্রাম ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এসব তথ্য জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান। শনিবার (১৩ মে) মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ঘূর্ণিঝড় মোখা সংক্রান্ত প্রস্তুতিবিষয়ক কর্মসূচির বাস্তবায়ন বোর্ডের জরুরি সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গতরাত থেকেই কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলায় বিপদাপন্ন জনগণকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনা শুরু হয়েছে। সবচেয়ে বিপদের সম্মুখীন সেন্ট মার্টিন দ্বীপে অবস্থানরত মানুষের নিরাপত্তায় গতকালই সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। সেখানে অবস্থানরত অন্তত ৮ হাজার ৫০০ মানুষকে সর্বোচ্চ জলোচ্ছ্বাস মাত্রার সুপার সাইক্লোন মোকাবিলায় সক্ষম ৩৭টি অবকাঠামোয় নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, আগেভাগেই সেখানকার সকল মজবুত-নিরাপদ অবকাঠামোর হোটেল-রিসোর্ট, সব সরকারি বেসরকারি উপযুক্ত অবকাঠামো আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের জন্য উপজেলা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে নেওয়া হয়। এরপরও প্রয়োজনীয়তা সাপেক্ষে সেখানকার মানুষকে উদ্ধার করে টেকনাফে নিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ড প্রস্তুত রয়েছে। অতিবৃষ্টিতে পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে থাকা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও বান্দরবানের সংশ্লিষ্ট স্থানসমূহেও প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com