বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০১:৫৪ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
কর্ণফুলীর মাতব্বর ঘাটে পল্টন ধসে আহত ১০ তানোরে গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্নহত্যা চট্টগ্রাম পুড়ছে তীব্র গরমে, লোডশেডিংয়ে নির্ঘুম রাত কিশোর গ্যাংয়ের হাতে শ্রমিক খুন, প্রধান আসামি ইসমাইল গ্রেপ্তার তানোরসহ বরেন্দ্র অঞ্চলে অবৈধভাবে ভাটার বিষাক্ত ধোঁয়ায় ফসলহানি ও জনজীবন অতিষ্ঠ সিএমপি’র পাঁচলাইশ থানা পুলিশের অভিযানে চোরাইকৃত নগদ ৬,০০,০০০/-টাকা ও একটি Iphone উদ্ধারসহ ০১ জন আসামী গ্রেফতার চীন বৈশ্বিক উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে লাটিন আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান দেশগুলোর সাথে কাজ করতে প্রস্তুত : শি মাগুরায় শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার কার্যক্রম শেষ ২১ দিনে, রায় ১৭ মে দেশপ্রধান হয়ে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চট্টগ্রামে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন: প্রেমের ফাঁদে ফেলে রনজিৎ দত্তকে হত্যা, প্রধান দুই আসামি গ্রেফতার

১৩ নারীকে ধর্ষণ, শুনানিতে জানা গেল বিশ্বকাপজয়ী তারকার ভয়াবহ কাণ্ড!

এক রাতে ৩ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ ফ্রান্সের বিশ্বকাপজয়ী তারকা বেঞ্জামিন মেন্ডির বিরুদ্ধে। গতবছরেই ধর্ষণের অভিযোগে এই তারকাকে রিমান্ডে নিয়েছিল পুলিশ। তবে সোমবার (১৫ আগস্ট) এই ডিফেন্ডারের বিচার কাজ শুরু হয়েছে চেশায়ারের আদালত।

আদালতের শুনানিতে বলা হয়, মোট ১৩ নারীকে যৌন নিপীড়ন করেছেন মেন্ডি। যেখানে এক রাতেই নিজের বাসার পুল পার্টিতে ৩ জনকে ধর্ষণ করেন তিনি। মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে উঠে আসে আরও ভয়াবহ তথ্য। জানা যায়, ১৭-১৯ বছর বয়সী মেয়েরাই ছিল মেন্ডির প্রধান টার্গেট। নানা প্রলোভন দেখিয়ে এই বয়সী মেয়েদেন নিজের বাড়িতে এনে মদ খাওয়াতেন মেন্ডি। বেশি মদ খাইয়ে তাদেরকে মাতাল করতেন এই সাবেক ম্যানসিটি তারকা। এরপরই তাদের ধর্ষণ করতেন তিনি। জ্ঞান ফিরলে নিজেদের বিধ্বস্ত অবস্থায় পেতেন সেসব নারী। এখানেই শেষ নয়। আদালতে ‘পশু’ বলে সম্বোধন করা হয়েছে মেন্ডিকে। কারণ যৌন মিলনে সম্মতি না দিলেও জোর করে ধর্ষণ করতেন তিনি। ভুক্তভোগী দুই নারী বলেন, মেন্ডির পড়া ও ঘুমানোর কক্ষ ছিল অনেকটা ‘প্যানিক রুম’-এর মতো। যে রুম থেকে বেরোনোর রাস্তা ছিল না। কারণ, ভেতর থেকেই কেবল তালা খোলা যেতো। মেন্ডির কাছে এসব ছিল অনেকটা খেলার মতো। শুনানিতে আরও জানা যায়, এই ফুটবলার ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে গত বছরের আগস্টের মধ্যে মোট সাত তরুণীকে ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতন করেন। এরমধ্যে বেশির ভাগ ঘটনাই ঘটেছে করোনাভাইরাস মহামারিতে লকডাউন চলাকালে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com