শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ০৬:১৫ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
চেয়ারম্যান: মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
কোটা আন্দোলনে সাধারণ স্কুল কলেজ ছাত্র ও ছাত্রীরা ১০ ঘন্টা বন্ধ করে দেয় নওগাঁ-সান্তাহারের রেলযোগাযোগ যশোরের ঝিকরগাছায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা ,কন্যা গুরুতর আহত বঙ্গবন্ধু কন্যা গোলামী চুক্তি করেননি উন্নয়নের চুক্তি করেছেখাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদা নওগাঁর মান্দা গোটগাড়ী অধ্যক্ষের কক্ষের তালা ভেঙে প্রবেশ করলেন উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাংবাদিকদের বিতর্কিত করায় এনবিআর কর্মকর্তা মতিউরের প্রথম স্ত্রী লাকীর বিরুদ্ধে বিএমইউজে চট্রগ্রাম জেলা আহবায়ক কমিটির প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রয়াণ দিবস আজ জুয়া খেলার সরঞ্জাম ও নগদ টাকাসহ পাঁচজন জুয়াড়ি গ্রেফতার বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা-ধরলার পানি, পানিবন্দি ১৫ হাজার মানুষ হাড্ডাহাড্ডি দুই চৌধুরীর ‘লড়াই লোহাগাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জিতে গেলেন খোরশেদুল আলম চৌধুরী কোন লক্ষণে বুঝবেন বিবাহবিচ্ছেদ ঘটতে পারে?

সাতক্ষীরার কলারোয়ার আম গাছে দুলছে চাষীর স্বপ্ন, গুটি পরিপূর্ণ আমের পথে

সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় গাছে গাছে উঁকি দিচ্ছে আমের গুটি। চলতি মৌসুমে অনুকুল আবহাওয়ায় গুটি নষ্ট হবার সম্ভাবনা কম। তাই এবারও আমের বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন আম চাষিরা। গত বছরের সারাদেশ করোনা মহামারী থাকায় ক্ষতি পুষিয়ে নিয়ে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে এবার বিদেশে রপ্তানিও করা যাবে বলে তারা মনে করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বিভিন্ন এলাকার আম গাছগুলোতে ছোট বড় আকারে গুটিতে ভরে গেছে। অনেক বাগানে এখন পরিপূর্ণ আমে ধরণ আসতে শুরু করেছে। সময়ের ব্যবধানে ধীরে ধীরে আম বড় হচ্ছে। এ বছর গাছে গুটির পরিমান বেশি। তাই বাতাসে দুলছে আমচাষীদের ভাগ্য। আমচাষী ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্মকর্তারা এবারও কলারোয়া উপজেলায় আমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন। তাদের বক্তব্য-প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হলে ও সময় মতো পরিচর্যা হলে চলতি মৌসুমে আমের ফলন গত সকল মৌসুমকে টপকে যাবে। তাই আশায় বুক বেঁধে আম চাষিরা আগাম শুরু করেছেন পরিচর্যা। তাদের একমাত্র ভরসা চলতি মৌসুমে তারা আম থেকে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে। মৌসুমি আম চাষী ও ব্যবসায়ীরা জানান- প্রকৃতি এরকম থাকলে ফলন লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করবে। উপজেলায় বিভিন্ন জাতের আম চাষ হয়ে থাকে। এরমধ্যে হিমসাগর, ন্যাংড়া, গোবিন্দভোগ, মল্লিকা, আ¤্রপালি, বোম্বাই, লতা, দেশীয় লতা ইত্যাদি।

তারা আরো জানান-কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের পরামর্শে গাছে মুকুল আসার ১৫ থেকে ২০ দিন আগেই তারা পুরো গাছ সাইপারম্যাক্রিন ও কার্বারিল গ্রুপের কীটনাশক দিয়ে ভালোভাবে স্প্রে করে গাছ ধুয়ে দিয়েছেন। এতে গাছে থেকে শোষক জাতীয় পোকা নিধন হয়েছে।

উপজেলার চন্দনপুর গ্রামের এক আম চাষী ওমর ফারুক জানান, এ বছরের আবহাওয়া আমের জন্য কিছুটা অনুকুলে রয়েছে। তবে বৃষ্টি হলে ভাল হয়। এর মধ্যে অনেক গাছে গুটি ছাড়িয়ে আমে পরিণত হয়েছে।

উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম জানান-ধান, পাট বা অন্য ফসলের মত আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাও কৃষি অধিদফতরের কাছেই থাকে। কারণ কলারোয়া উপজেলার আম দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশের বাজারে যায়। এ বছর উপজেলায় আমচাষ হয়েছে ৫৭০ হেক্টর। প্রতি হেক্টর জমিতে ৩৫ থেকে ৪০ মণ আমের উৎপাদন হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com