সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:০৫ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল আরও ৬০ দিন শুল্ক-কর বাড়লেও দেশের মানুষের ওপর প্রভাব পড়বে না: প্রেস সচিব আগামী নির্বাচনকে এযাবৎকালের সেরা ও ঐতিহাসিক করতে চাই : প্রধান উপদেষ্টা ভারতের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব কুম্ভমেলা শুরু সোমবার যুক্তরাষ্ট্রে দাবানলে ছারখার হচ্ছে এলাকার পর এলাকা সাবেক এমপি নদভীকে পাঁচ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানোর আদেশ আদালতের ডুলহাজারায় দোকান দখলকে কেন্দ্র পুলিশ- ডাকাত পাল্টাপাল্টি গোলাগুলি: কক্সবাজার শহরে অকেজো সিসি ক্যামেরা, বাড়ছে খুন, চুরি, ছিনতাই ডাকাতিরমত অপরাধ নড়াইলে গরু ব্যবসায়ীকে শিকল বেধেঁ নির্যাতন ৫ লাখ টাকা মুক্তিপন দাবী নড়াইলে ১০০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার আটক-২ জন

ভারতের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব কুম্ভমেলা শুরু সোমবার

ভারতের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব কুম্ভমেলা সোমবার শুরু হচ্ছে। আয়োজকরা মনে করছেন যে, ছয় সপ্তাহের এই হিন্দু ধর্মীয় উৎসবে ৪০ কোটি পূণ্যার্থী অংশ নেবে, খবর এএফপি’র আয়োজকরা বলেছেন, কুম্ভমেলার প্রস্তুতির ব্যাপারটা এমন যে, তাদেরকে একটা অস্থায়ী দেশ তৈরি করতে হয়েছে। যে দেশে আমেরিকা ও কানাডার সম্মিলিত মানুষের চেয়ে বেশি মানুষ সংখ্যক মানুষ বাস করবে।

মেলার মুখপাত্র বিবেক চতুর্বেদী বলেছেন, প্রায় ৩৫ কোটি থেকে ৪০ কোটি ভক্ত-সাধু মেলায় আসছেন; কাজেই, বুঝতেই পারছেন প্রস্তুতির ব্যাপারটা কেমন। চতুর্বেদী বলছেন, প্রায় দেড় লাখ টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে, কমিউনিটি একেকটি রান্নাঘর থেকে একবারে পঞ্চাশ হাজার মানুষ খেতে পারবে। মূল অনুষ্ঠান স্থলে ৬৮ হাজার এলইডি লাইট সেট করা হয়েছে যার আলো আকাশ থেকে দেখা যাবে। ২০১৯ সালে যখন শেষবার যখন আধা কুম্ভমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল তখন মেলাতে চব্বিশ কোটি পূণ্যার্থী অংশ নিয়েছিল। ভারত সরকার সূত্রে এমন জানা গেছে।

ভারত সরকার কুম্ভমেলাকে ভাষা, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির এক মিলবন্ধন হিসাবে ভাবে। যা একটা ছোট্ট ইন্ডিয়াকে তুলে ধরে। যেখানে কোনরূপ নিমন্ত্রণ ছাড়াই কোটি কোটি মানুষ আসে।

কুম্ভমেলা অনুষ্ঠিত হয় গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতী নদীর মোহনায়। যেখানে পূণ্য লাভের আশায় হাজার হাজার মানুষ একসাথে স্নান করে। অনেকে সপ্তাহব্যাপি হেঁটে মেলাস্থলে পৌঁছায়। হিন্দুরা মনে করে যারা গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতীর পবিত্র জলে স্নান করে মানুষ পাপ থেকে মুক্ত হয়। পুনর্জন্মের চক্র ভেঙ্গে বেরিয়ে যায়। পাপ থেকে পরিত্রাণ পায়।  ইউনেস্ক এই কুম্ভমেলাকে আধ্যাত্মিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসাবে তালিকাভুক্ত করেছে। অনেক পূণ্যার্থী মেলাতে এসে সরল জীবনের স্বাদ পায়।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com