মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১০ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
চেয়ারম্যান: মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
প্রেসক্লাব নিয়ে ষড়যন্ত্রকারী ফ্যাসিবাদের দোসরদের রেহাই নাই :কচি এক ট্রাক মাটি ৩হাজারে বিক্রি হচ্ছে-ঈদগাঁওয়ে চলছে দিনে-রাতেই চলছে পাহাড়-টিলা কাটার মহোৎসব: দুই মাসের মধ্যে ভোটার তালিকার খসড়া চূড়ান্ত নির্বাচন কমিশনার -আবুল ফজল আনোয়ারায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে দেশীয় মদসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক চট্টগ্রামে ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয়ে প্রতিদিন ৩ হাজার টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ মহেশখালীতে-থ্রি-জি রাইফেলসহ ৪টি অস্ত্র-গুলি উদ্ধার অভিযানে গ্রেপ্তার ১ সাতকানিয়ায় জিনের বাদশার সহযোগী গ্রেফতার- বিজ্ঞ আদালতে-১৬৪ ধারায় জবানবন্দি এস আলম গ্রুপের ১,৯৬৩ কোটি টাকা ঋণখেলাপি: এস আলম ও তার স্ত্রী-ভাইসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে সমন জারি ফুলেল শুভেচ্ছা ও সংবর্ধনা দিয়েছে নারী ও শিশু অধিকার কক্সবাজারে স্থানীয়দের মধ্যে হু হু করে এইডস সংক্রমণ বেড়েছে তিন গুণ:রোহিঙ্গা তরুণীরা, অনিরাপদ মিলনে বাড়ছে ঝুঁকি:

নারী পাচারের মামলায় হিলারি ক্লিনটনের নাম!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের জেফ্রি এপস্টাইন ও গিসলেইন ম্যাক্সওয়েল দম্পতির মানবপাচার মামলা সম্পর্কিত নথির তৃতীয় অংশ ফাঁস হয়েছে। শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) ফাঁস হওয়া নথিতে বাদী ভার্জিনিয়া জিউফ্রে ও জোহানা জোবার্গের দেওয়া সাক্ষ্যে ১৩ ক্ষমতাধর সাক্ষীর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ফার্স্ট লেডি হিলারি ক্লিনটনের নামও উঠে এসেছে।

ভার্জিনিয়া জিউফ্রে হলেন জেফ্রি এপস্টাইন ও ম্যাক্সওয়েলের পাচারকৃত অসংখ্য অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীদের একজন। ২০১৫ সালে জিউফ্রে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে মানবপাচারের শিকার হওয়া নিয়ে মামলা করেন।

জিওফ্রে ও জোবার্গের অধিকতর জবানবন্দিতে এপস্টাইন ও ম্যাক্সওয়েলের মানবপাচারের কারবারে কীভাবে কিশোরীদের ফাঁদে ফেলা হতো তা নিয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য উঠে এসেছে।

নতুন এ নথি অনুসারে, ভার্জিনিয়া জিউফ্রের উল্লেখিত ১৩ জন সাক্ষীর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ফার্স্ট লেডি হিলারি ক্লিনটনও রয়েছেন। অবশ্য আদালতে দাখিল করা নথিতে তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই।

এপস্টাইনের সাবেক গৃহপরিচারিকা হুয়ান অ্যালেসি বলেন, প্রিন্স অ্যান্ড্রু প্রায়ই এপস্টাইনের পাম বিচ হোমে থাকতেন। সেখানে তিনি প্রত্যেকদিন ম্যাসাজ নিতেন।

নথিতে আরও বলা হয়, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এপস্টাইনের সাউথ ফ্লোরিডার বাড়িতে যেতেন। তবে, ট্রাম্প কখনোই ওই বাড়িতে অবস্থান করেননি বলে উল্লেখ করেছেন জুয়ানPr।

গত বুধবার (৩ জানুয়ারি) থেকে মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত ১৮০ টিরও বেশি নথি ফাঁস হয়েছে। ২০১৯ সালে জুলাইয়ে এপস্টাইনের বিরুদ্ধে যৌন দাসত্ব ও মানবপাচারের অভিযোগ আনা হয়। তবে বিচারকার্য শুরু হওয়ার আগেই তিনি ম্যানহাটনের কারাগারে আত্মহত্যা করেন। একই অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন ম্যাক্সওয়েল।

মার্কিন আদালত বলছে, ধনসম্পদ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে এপস্টাইন কিশোরীদের যৌন নিপীড়ন করতেন। পেডো আইল্যান্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত ফাঁসকৃত নথি অনুসারে যৌনদাসী হিসেবে আনা প্রত্যেক কিশোরী-নারীর বিনিময়ে ২০০ ডলারে চুক্তি করতেন এপস্টাইন। আর প্রতিটি যৌন সম্পর্কের বিনিময়ে ওইসব যৌনদাসীদের শত শত ডলার নগদ দিতেন তিনি।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com