বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:০৫ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা আসতে পারে

করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের বিস্তার রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার চিন্তা-ভাবনা করছে সরকার। সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আজ (৯ জানুয়ারি) রবিবার কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এই বৈঠকে আবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে জানা গেছে।

আজ (৯ জানুয়ারি) রবিবার রাত ১০টায় ভার্চুয়ালি এই বৈঠক হবে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। বৈঠক শেষে সার্বিক বিষয়ে পরদিন আগামীকাল (১০ জানুয়ারি) সোমবার সংবাদ সম্মেলনে জানাবেন শিক্ষামন্ত্রী। গতকাল (৮ জানুয়ারি) রশনিবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, আজ (৯ জানুয়ারি) রবিবার শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করবেন। বৈঠকের সিদ্ধান্ত মন্ত্রী পরদিন সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবেন।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, দেশে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের সংক্রমণ বাড়ায় আবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে।

জাতীয় পরামর্শক কমিটি একমত হলে আগামী এক মাসের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হতে পারে। আগামীকাল (১০ জানুয়ারি) সোমবার সেসব সিদ্ধান্ত তুলে ধরতে শিক্ষামন্ত্রী ব্রিফিং করবেন।

এর আগে, গতকাল (৮ জানুয়ারি) শনিবার দুপুরে রাজধানীর ইম্পেরিয়াল কলেজের রজতজয়ন্তী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, রোববার কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি কমিটির সঙ্গে নির্ধারিত বৈঠক আছে। সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তিনি বলেন, সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে চায় না। সে কারণে টিকা কার্যক্রমের ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। তবে এর আওতায় প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের আনা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানান তিনি।

তিনি বলেন, নতুন করে করোনা পরিস্থিতি বেড়ে গেলে সবচেয়ে বেশি শিক্ষাব্যবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবার বন্ধ করে দিলে কতদিনে আবার সচল করা সম্ভব হবে তা অনিশ্চিত। সে কারণে আমরা চাই, ভ্যাকসিনেশনের আওতায় শিক্ষার্থীদের এনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান চালিয়ে যেতে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com