শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০১:০৭ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
নানা আয়োজনে শুরু বর্ষবরণ লোহাগাড়ায় চট্টগ্রামে বন্য হাতি হত্যা করে দাঁত নিয়ে গেলো শিকারিরা হাতি হত্যা, ২০ জনকে খুঁজছে পুলিশ চকরিয়ায় বাসের সঙ্গে অটোরিক্সার সংঘর্ষ, ঘটনাস্থলেই নিহত ২ যুবক উখিয়ায় রাতের আধারে বনবিভাগের অভিযানে ডাম্পার জব্দ কমছে হাতির সংখ্যা, ৬ মাসেই বহু হাতি হত্যা বৈদ্যুতিক তারের ফাঁদে বেশি হাতি হত্যা করা হচ্ছে জামায়েতের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদ চন্দনাইশে ধর্ষণ করতে গিয়ে চিৎকার করায় ভাগনিকে হত্যা করল মামা, নানা-নানীকেও জবাইয়ের চেষ্টা উখিয়ায় ৫টি অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিয়েছে বনবিভাগ নওগাঁর মহাদেবপুরে অপবাদের জেরে সংখ্যালঘু হিন্দু গৃহবধূ বৃন্দা রানী গ্যাসবড়ি খেয়ে আত্মহত্যা বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লবের প্রবর্তক আল্লামা ইমাম হায়াতের বিবৃতি: গাজার পক্ষে শান্তিপূর্ণ হরতাল এবং মানবতার রাজনীতি প্রতিষ্ঠার আহ্বান

জনতা ব্যাংকের ৫২১ কোটি লোপাট: ১৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রূপালী কম্পোজিট লেদারওয়্যার লিমিটেডের চেয়ারম্যান এমএ কাদের ও তার স্ত্রীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রপ্তানি না করেও ভুয়া বিলের বিপরীতে ভুয়া ডকুমেন্ট তৈরি করে জনতা ব্যাংকের ৫২১ কোটি ৭০ লাখ ৫১ হাজার ৬৩৪ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

আজ (৬ মার্চ) রবিবার  দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার তদন্ত প্রতিবেদন কমিশনে সুপারিশ করলে কমিশন তা অনুমোদন করে। বিষয়টি  নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক।

চার্জশিটে অর্থ লোপাটকারী হিসেবে রূপালী কম্পোজিট লেদারওয়্যার লিমিটেডের চেয়ারম্যান এমএ কাদের, ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুলতানা বেগম, জনতা ব্যাংকের সাবেক জিএম বর্তমানে কৃষি ব্যাংকের ডিএমডি ফখরুল আলম, জনতা ব্যাংকের জিএম মো. রেজাউল করিম, ডিজিএম মো. ইকবালসহ ১৬ জনের নাম রয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে দুদক আইন ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা ও ১৯৪৭ সালের ২নং দুদক প্রতিরোধ আইন ৫ (২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং আইন ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় চার্জশিট অনুমোদন করা হয়েছে।

২০১৯ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি জনতা ব্যাংক থেকে এই টাকা উত্তোলন করা হয়। এই ঘটনায় অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর চকবাজার মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসামিরা অসৎ উদ্দেশে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ, ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে শর্তাদি লঙ্ঘন ও জাল-জালিয়াতির আশ্রয়ে রপ্তানি না করেও ভুয়া ডকুমেন্ট দেখান। এ

ভাবে তারা জনতা ব্যাংক থেকে ৪৫৪ কোটি ১০ লাখ ৮৭ হাজার ৩৮৪ টাকা ঋণ হিসেবে উত্তোলনের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেন। সুদসহ সেটি এখন ৫২১ কোটি ৭০ লাখ ৫১ হাজার ৬৩৪ টাকা হয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com