রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৩৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সভাপতি মো: ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক: সেলিম উদ্দিন খান,  বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
মৌলভীবাজারে বদলীকৃত অফিসার ইনচার্জদের বিদায় সংবর্ধনা জাজিরায় জমি দখলের প্রতিবাদ করায় প্রবাসীকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেন হবে: সালাহউদ্দিন শরীয়তপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত পুলিশ সুপারের শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় চট্টগ্রাম-১৫ – আসনে বিএনপি জামায়াতের হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা শ্রীবরদী পৌর এলাকার ৪ নং ওয়ার্ডে ধানের শীষে ভোট চেয়ে মাহমুদুল হক রুবেল পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা মহেশখালীর গভীর সমুদ্রে ডাকাতের কবল থেকে ১১ জেলে উদ্ধার চট্টগ্রামে স্বর্ণালঙ্কার চুরির ঘটনা: আকবরশাহ থানার অভিযানে ১২ ঘণ্টায় তিন আসামি গ্রেফতার সিএমপি’র সকল থানার ওসি পদে রদবদল চকবাজারের ওসিকে সিটিএসবিতে বদলি চট্টগ্রামে ৮ দলের বিভাগীয় সমাবেশে ডা. শফিকুর রহমান

ভারতের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব কুম্ভমেলা শুরু সোমবার

ভারতের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব কুম্ভমেলা সোমবার শুরু হচ্ছে। আয়োজকরা মনে করছেন যে, ছয় সপ্তাহের এই হিন্দু ধর্মীয় উৎসবে ৪০ কোটি পূণ্যার্থী অংশ নেবে, খবর এএফপি’র আয়োজকরা বলেছেন, কুম্ভমেলার প্রস্তুতির ব্যাপারটা এমন যে, তাদেরকে একটা অস্থায়ী দেশ তৈরি করতে হয়েছে। যে দেশে আমেরিকা ও কানাডার সম্মিলিত মানুষের চেয়ে বেশি মানুষ সংখ্যক মানুষ বাস করবে।

মেলার মুখপাত্র বিবেক চতুর্বেদী বলেছেন, প্রায় ৩৫ কোটি থেকে ৪০ কোটি ভক্ত-সাধু মেলায় আসছেন; কাজেই, বুঝতেই পারছেন প্রস্তুতির ব্যাপারটা কেমন। চতুর্বেদী বলছেন, প্রায় দেড় লাখ টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে, কমিউনিটি একেকটি রান্নাঘর থেকে একবারে পঞ্চাশ হাজার মানুষ খেতে পারবে। মূল অনুষ্ঠান স্থলে ৬৮ হাজার এলইডি লাইট সেট করা হয়েছে যার আলো আকাশ থেকে দেখা যাবে। ২০১৯ সালে যখন শেষবার যখন আধা কুম্ভমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল তখন মেলাতে চব্বিশ কোটি পূণ্যার্থী অংশ নিয়েছিল। ভারত সরকার সূত্রে এমন জানা গেছে।

ভারত সরকার কুম্ভমেলাকে ভাষা, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির এক মিলবন্ধন হিসাবে ভাবে। যা একটা ছোট্ট ইন্ডিয়াকে তুলে ধরে। যেখানে কোনরূপ নিমন্ত্রণ ছাড়াই কোটি কোটি মানুষ আসে।

কুম্ভমেলা অনুষ্ঠিত হয় গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতী নদীর মোহনায়। যেখানে পূণ্য লাভের আশায় হাজার হাজার মানুষ একসাথে স্নান করে। অনেকে সপ্তাহব্যাপি হেঁটে মেলাস্থলে পৌঁছায়। হিন্দুরা মনে করে যারা গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতীর পবিত্র জলে স্নান করে মানুষ পাপ থেকে মুক্ত হয়। পুনর্জন্মের চক্র ভেঙ্গে বেরিয়ে যায়। পাপ থেকে পরিত্রাণ পায়।  ইউনেস্ক এই কুম্ভমেলাকে আধ্যাত্মিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসাবে তালিকাভুক্ত করেছে। অনেক পূণ্যার্থী মেলাতে এসে সরল জীবনের স্বাদ পায়।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com