সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ১১:১৯ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
কক্সবাজার জেলা কারাগারে ‘ডান্ডাবেড়ি বাণিজ্য’ চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কে থ্রি হুইলার বন্ধে হাইওয়ে পুলিশের মাইকিং আইন লঙ্ঘন করলে সাঁড়াশি অভিযান চকরিয়ায় হাইওয়ে পুলিশের গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, কনস্টেবল নিহত সংস্কার ও বিচারে এক থাকুন, আমরাই নির্বাচনের ব্যবস্থা করে দেবো পটিয়ায় জেলেপল্লীতে আগুন, ২২ পরিবার নিঃস্ব ট্টগ্রামের সাংবাদিকদের মতবিনিময় ও ইফতার মাহফিল চট্টগ্রামে সশস্ত্র বাহিনীর দুই স্থাপনার নাম বদলে গেল, পরিবর্তনের অপেক্ষায় আরও পাঁচ কুকুর দিয়ে কামড়ানোর ভয় দেখিয়ে শিশুকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বৃদ্ধ ঈদ উপলক্ষে নতুন টাকা বিনিময় স্থগিত করল বাংলাদেশ ব্যাংক ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে পিরোজপুরে মানববন্ধন

টাঙ্গাইলে হঠাৎ সয়াবিন তেল উধাও

টাঙ্গাইলে চাহিদামত মিলছে না বোতলজাত সয়াবিন তেল। যে সব দোকানে পাওয়া যাচ্ছে তাতে লিটার প্রতি দাম নেয়া ২০০ টাকা।
তেল নিয়ে তেলেসমাতির এমন কারসাজিতে বোতলজাত সয়াবিন তেল উৎপাদনকারী কোম্পানির ডিলারদের দোষছেন খুচরা বিক্রতারা। ঈদকে সামনে রেখে হঠাৎ করেই বাজার থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন।
সরেজমিনে  জেলার বিভিন্ন উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে- মুদি দোকানগুলোতে নেই বোতলজাত সয়াবিন, কিছু দোকানে অল্প কিছু বোতল দেখা গেলেও চাহিদামত পাচ্ছে না ক্রেতারা।
দোকানিরা জানিয়েছেন, বোতলজাত সয়াবিনের চেয়ে খোলা সয়াবিনের দাম বেশি থাকায় অনেকে কারসাজি করে বোতল থেকে বের করে খোলা হিসেবে বিক্রি করছে। এতে প্রতি কেজিতে প্রায় ২৫ টাকা বেশি দরে বিক্রি করতে পারছে তারা।
জেলার ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী বাজারের মুদি দোকানি আল আমিন ও আব্দুল হালিম বলেন, রোজা ও ঈদকে সামনে রেখে বিভিন্ন তেল কোম্পানি গুলোর কারসাজিতে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়িয়েছে।
তারা আরও বলেন, আমরা তেল কোম্পানির ডিলারদের কাছে তেলের অর্ডার দিলে বিভিন্ন শর্ত জুড়ে দেন। এক কাটুন তেলের সাথে ৫ কেজি ওজনের ১ প্যাকেট আটা, ৩ ডজন ধনিয়া, ৩ ডজন গুড়া মসলা, সরিষার তেল ইত্যাদি নিলেই কেবল ১ কাটুন তেল মিলবে।
আরেক ব্যবসায়ী রফিকুল জানান, ১০ কাটুন সয়াবিন চাইলে ১ কাটুন পাওয়া যায়। এতে ক্রেতাদের দাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
তেল কিনতে আসা গোবিন্দাসী পোস্ট অফিসের পোস্ট মাস্টার আব্দুল মান্নান বলেন, হঠাৎ বাজারে সয়াবিন তেল নেই। এর আগে ১৮০ টাকা করে কিনেছিলাম৷ আজ ২০০ টাকা করে কিনলাম।
আব্দুল মান্নানের মতো একই অভিযোগ আবুবকর, সুরমান আলী, লিটন মিঞাসহ আরো অনেকে।
তারা বলেন, দোকানগুলোতে বোতলজাত সয়াবিন তেল নেই। যে সমস্ত দোকানে পাওয়া যাচ্ছে সে সমস্ত দোকানগুলোতে প্রায় দ্বিগুণ দাম নেয়া হচ্ছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com