বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ১০:৪৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
চট্টগ্রাম বিভাগের ৬৩.৫ শতাংশ ইটভাটা অবৈধ প্রথম ম্যাচে নিষিদ্ধ হার্দিক, মুম্বাইয়ের অধিনায়ক সূর্যকুমার ক্র্যাবে কোরআন তিলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ভ্যানচালক গ্রেফতার সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান ফের রিমান্ডে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে পুলিশকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে মতবিনিময় ও চেক বিতরণ অনুষ্ঠান নারায়ণগঞ্জ এলএ শাখার সার্ভেয়ার মামুন এর খুঁটির জোর কোথায় কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের অভিযানে গহিন অরণ্যে থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার

সেই ভ্যানচালকের মেয়ের পাশে দাঁড়ালেন জেলা প্রশাসক

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়া মেধাবী শিক্ষার্থী আলপনা ও তাঁর বাবা ভ্যান চালক আফতাবর রহমানকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

সোমবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান তাঁর কার্যালয়ে ডেকে বাবা ও মেয়েকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আর্থিক সহায়তা হিসেবে ১৫ হাজার টাকা প্রদান করেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, আলপনার স্বপ্নপূরণে জেলা প্রশাসন পাশে দাঁড়িয়েছে। ভ্যান চালক হয়েও তিনি একজন সচেতন অভিভাবক। এমন মানুষগুলোই সমাজ পরিবর্তনে কাজ করছে। আমি আলপনার উজ্জল ভবিষ্যত কামনা করছি।আলপনার আক্তারের বাড়ী বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বড়পলাশবাড়ী ইউনিয়নের ধারিয়া বেলসাড়া গ্রামে। তাঁর পিতা আফতাবর রহমান একজন ভ্যান চালক। ভ্যান চালিয়েই তিনি তাঁর এবং তার বড় ভাই মুন্না আলীকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করাচ্ছেন।

ভ্যান চালক বাবার গল্প প্রথম আলো, আজকের পত্রিকাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশের পর ব্যাপক আলোচিত হয়। এরপরেই অনেকেই সহযোগিতার জন্য এগিয়ে আসেন। তবে কারো সহযোগিতা নেননি ভ্যান চালক আফতাবর রহমান।আফতাবর রহমান জানান, পত্রিকায় লেখালেখি ও ফেসবুকে প্রচারের পর অনেকেই আমাকে মোবাইলে এবং সরাসরি বাড়ীতে গিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সহযোগিতা হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন অনেকেই। তবে কারো কোন সহযোগিতা ছাড়াই মেয়েকে চেষ্টা করবো পড়াশোনা করানোর। আজ ডিসি সাহেব শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। মেয়েকে চিকিৎসক বানিয়ে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করতে চান তিনি।

আলপনা আক্তার বলেন, বাবার স্বপ্ন পূরণ করতে চাই। আমার যাবতীয় খরচ এবং দেখাশোনা করার জন্য তিনিই যথেষ্ট। আমার বাবা সবকিছু চালিয়ে নিতে পারবেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com