শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৪৯ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
কক্সবাজারের পেকুয়ায় ৬২ ঘনফুট গর্জন গাছ ও দুইটি ট্রলি জব্দ ড্রীম ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির পক্ষ থেকে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ সিলেট-ম্যানচেস্টার রুটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সরাসরি ফ্লাইট বন্ধ হওয়ার শস্কায় উদ্বিগ্ন প্রবাসীরা ‘সৈকত-প্রবাল’ আন্তঃনগর ট্রেন চলবে চট্টগ্রাম লোহাগাড়া – কক্সবাজার রুটে বায়েজিদ বোস্তামী থানার পুলিশের অভিযানে   অস্ত্রধারী দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ ০৩ জন গ্রেফতার লোহাগাড়ায় দূর্গম এলাকায় এক টাকায় আনন্দ ফাউন্ডেশনের শীতবস্ত্র বিতরণ কর্ণফুলী থানার পুলিশ কর্তৃক অভিযান কক্সবাজারে নিখোঁজ হওয়ার ৮ ঘন্টা পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার: নওগাঁয় লাভের আশায় ফুলকপি চাষ করে বিপাকে কৃষক, এক হালী কপি ২ টাকায় বিক্রি মহেশখালীতে-ঘরে ঢুকে হাত-পা বেঁধে গৃহবধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, লুট সঞ্চয়ের টাকাও

কক্সবাজারের পেকুয়ায় ৬২ ঘনফুট গর্জন গাছ ও দুইটি ট্রলি জব্দ

মোঃ সেলিম উদ্দিন খাঁন বিশেষ প্রতিনিধি:

পেকুয়ায় বনবিভাগের অভিযানে ৬২ ঘনফুট গর্জন গাছসহ দুইটি ট্রলি জব্দ করা হয়েছে। ৯ জানুয়ারি রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বারবাকিয়া রেঞ্জের আন্ধারী নামক গভীর অরণ্যে অভিযান চালান বারবাকিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা হাবিবুল হক।

আট ঘণ্টাব্যাপী অভিযানে বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে ৯ টুকরা গর্জন গোলকাঠ ও পাচারের কাজে ব্যবহৃত দুইটি ট্রলি গাড়ি জব্দ করা হয়।

বারবাকিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা হাবিবুল হক জানান, এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট আইনে অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। তিনি আরও জানান, অপরাধী যেই হোক, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না এবং এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায় প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করা যাচ্ছে না। মাস দুই আগে উপজেলার টইটং ইউনিয়নের সোনাইছড়ি, চৌকিদারপাড়া ও রমিজপাড়ায় অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩০ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ করে উপজেলা প্রশাসন। জব্দকৃত বালু নিলামে বিক্রি করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
কিন্তু সরেজমিনে দেখা যায়, নিষেধাজ্ঞার পরও টইটং ইউনিয়নের ওইসব এলাকায় পাহাড়ি ছড়া থেকে আবারও বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। উত্তোলিত বালু খোলা জায়গায় মজুত করে ডাম্প ট্রাকের মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করা হচ্ছে।

এতে রাস্তার ভাঙনসহ স্থানীয় জনজীবনে দুর্ভোগ বাড়ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, মো. বাদশা, জমির, মৌলভী সিরাজ, জসিম উদ্দিন ও নেজাম উদ্দিনের নেতৃত্বে নিয়মিত বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। ফলে রাস্তা ভেঙে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে এবং বর্ষাকালে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যাবে। শিক্ষার্থীরাও স্কুলে যাতায়াতে সমস্যায় পড়ছে।

এ বিষয়ে পেকুয়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) নূর পেয়ারা বেগম বলেন, টইটং এলাকায় অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে অভিযান চালিয়ে তা বন্ধ করা হয়েছিল। নতুন করে আবারও বালু উত্তোলনের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com