বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ১০:৪৭ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
চট্টগ্রাম বিভাগের ৬৩.৫ শতাংশ ইটভাটা অবৈধ প্রথম ম্যাচে নিষিদ্ধ হার্দিক, মুম্বাইয়ের অধিনায়ক সূর্যকুমার ক্র্যাবে কোরআন তিলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ভ্যানচালক গ্রেফতার সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান ফের রিমান্ডে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে পুলিশকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে মতবিনিময় ও চেক বিতরণ অনুষ্ঠান নারায়ণগঞ্জ এলএ শাখার সার্ভেয়ার মামুন এর খুঁটির জোর কোথায় কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের অভিযানে গহিন অরণ্যে থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার

চিত্রনায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক এর মৃত্যুতে জননেতা তারেক শামস্ খান হিমুর শোক

কাজী মোস্তফা রুমি: বাংলা চলচ্চিত্রের মিয়াভাই খ্যাত নায়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ঢাকা ১৭ আসনের সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক) আর নেই।

সোমবার (১৫ মে) স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন তিনি। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও শ্রদ্ধা জানিয়েছেন নাগরপুর দেলদুয়ারের গণমানুষের নেতা, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রভাবশালী কর্মীবান্ধব জননেতা তারেক শামস্ খান হিমু

জননেতা তারেক শামস্ খান হিমু এক শোক বার্তায় বলেন – ১৯৪৮ সালের ১৮ আগস্ট সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন চিত্রনায়ক ফারুক। ১৯৭১ সালে এইচ আকবর পরিচালিত ‘জলছবি’তে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রে ফারুকের আত্মপ্রকাশ ঘটে।

এরপর ১৯৭৩ সালে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র খান আতাউর রহমানের পরিচালনায় ‘আবার তোরা মানুষ হ’ ও ১৯৭৪ সালে নারায়ণ ঘোষ মিতার আলোর মিছিল এ দুটি সিনেমায় পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি।

১৯৭৫ সালে তার অভিনীত ‘সুজন সখী’ ও ‘লাঠিয়াল’ সিনেমা দুটি ব্যাপক ব্যবসা সফল হয়। ওই বছর ‘লাঠিয়াল’র জন্য তিনি সেরা-পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। ১৯৭৬ সালে ‘সূর্যগ্রহণ’ ও ‘নয়নমণি’, ১৯৭৮ সালে শহীদুল্লাহ কায়সারের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত আব্দুল্লাহ আল মামুনের ‘সারেং বৌ’, আমজাদ হোসেনের ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’সহ বেশকিছু সিনেমায় ‘মিয়া ভাই’খ্যাত চিত্রনায়ক ফারুকের অভিনয় প্রশংসিত হয়।

আজকের এই দিনে তার মৃত্যুতে বাংলা চলচ্চিত্রের অঙ্গনে এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেল।

আমি তার মৃত্যুতে নাগরপুর দেলদুয়ারের সমগ্র জনগণের পক্ষ হতে ও টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ হতে গভীর শোক ও শ্রদ্ধা জানাই।সেই সাথে তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com