শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫২ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
নানা আয়োজনে শুরু বর্ষবরণ লোহাগাড়ায় চট্টগ্রামে বন্য হাতি হত্যা করে দাঁত নিয়ে গেলো শিকারিরা হাতি হত্যা, ২০ জনকে খুঁজছে পুলিশ চকরিয়ায় বাসের সঙ্গে অটোরিক্সার সংঘর্ষ, ঘটনাস্থলেই নিহত ২ যুবক উখিয়ায় রাতের আধারে বনবিভাগের অভিযানে ডাম্পার জব্দ কমছে হাতির সংখ্যা, ৬ মাসেই বহু হাতি হত্যা বৈদ্যুতিক তারের ফাঁদে বেশি হাতি হত্যা করা হচ্ছে জামায়েতের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদ চন্দনাইশে ধর্ষণ করতে গিয়ে চিৎকার করায় ভাগনিকে হত্যা করল মামা, নানা-নানীকেও জবাইয়ের চেষ্টা উখিয়ায় ৫টি অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিয়েছে বনবিভাগ নওগাঁর মহাদেবপুরে অপবাদের জেরে সংখ্যালঘু হিন্দু গৃহবধূ বৃন্দা রানী গ্যাসবড়ি খেয়ে আত্মহত্যা বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লবের প্রবর্তক আল্লামা ইমাম হায়াতের বিবৃতি: গাজার পক্ষে শান্তিপূর্ণ হরতাল এবং মানবতার রাজনীতি প্রতিষ্ঠার আহ্বান

কতক্ষণ বেঁচে থাকে ওমিক্রন

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন বিশ্বব্যাপী আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। করোনার এই ভ্যারিয়েন্ট খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে একদেশ থেকে অন্য দেশে। বিশেষজ্ঞরা একেই বলছেন করোনার তৃতীয় ঢেউ।

বিশ্বব্যাপী বেড়েই চলেছে ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা। গত বছরের শেষ দিকে এই ভাইরাস দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া যায়। তখনই বিজ্ঞানীরা এই ভ্যারিয়েন্টের পরীক্ষায় ব্যস্ত হয়ে গিয়েছিলেন।

দেখা যায়, এই ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনে ঘটেছে অনেক পরিবর্তন। স্পাইক প্রোটিনের পরিবর্তনের কারণেই ভাইরাসটি হয়ে উঠেছিল মারাত্মক। তাই সবাইকেই এই ভাইরাস সম্পর্কে সতর্ক করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।

ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই গবেষণা শুরু করেন বিজ্ঞানী। এই ভাইরাস এতটা দ্রুত মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে যায় কীভাবে?

এর একটি কারণ হলো স্পাইক প্রোটিনে মিউটেশন। এ ছাড়াও আর কী কী কারণ থাকতে পারে, তার খোঁজেই লেগে পড়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা।

সম্প্রতি জাপানের কিয়োটো প্রিফেকচারাল ইউনিভার্সিটি অব মেডিসিনের গবেষকরা জানতে পেরেছেন কোথায় কতক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে ওমিক্রন।

করোনার অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ওমিক্রন বেশি সময় প্লাস্টিক ও ত্বকে বেঁচে থাকতে পারে। এই বেঁচে থাকার ক্ষমতাই করোনার অন্যান্য ধরনের চেয়ে ওমিক্রনকে আলাদা করেছে।

কোথায় কতক্ষণ বাঁচে ওমিক্রন?

প্লাস্টিকের উপর করোনার মূল স্ট্রেন ৫৬ ঘণ্টা, আলফা ১৯১.৩ ঘণ্টা, বিটা ১৫৬ ঘণ্টা, গামা ৫৯.৩ ঘণ্টা, ডেল্টা ১১৪ ঘণ্টা বেঁচে থাকতে পারে। আর ওমিক্রন বাঁচতে পারে ১৯৩.৫ ঘণ্টা।

এক্ষেত্রে ত্বকের উপর আসল করোনা ভাইরাস ৮.৬ ঘণ্টা, আলফা ১৯.৬ ঘণ্টা, ১৯.১ ঘণ্টা বিটা, ১১ ঘণ্টা গামা, ১৬.৮ ঘণ্টা ডেল্টা ও ওমিক্রন বাঁচতে পারে ২১.১ ঘণ্টা।

এ সক্রিয়তার কারণেই ওমিক্রন ছড়িযে পড়ছে দ্র্রুত। তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। মাস্ক ছাড়া একেবারেই চলাফেরা করা যাবে না।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com