সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৫৬ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সভাপতি মো: ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক: সেলিম উদ্দিন খান,  বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
মৌলভীবাজারে বদলীকৃত অফিসার ইনচার্জদের বিদায় সংবর্ধনা জাজিরায় জমি দখলের প্রতিবাদ করায় প্রবাসীকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেন হবে: সালাহউদ্দিন শরীয়তপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত পুলিশ সুপারের শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় চট্টগ্রাম-১৫ – আসনে বিএনপি জামায়াতের হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা শ্রীবরদী পৌর এলাকার ৪ নং ওয়ার্ডে ধানের শীষে ভোট চেয়ে মাহমুদুল হক রুবেল পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা মহেশখালীর গভীর সমুদ্রে ডাকাতের কবল থেকে ১১ জেলে উদ্ধার চট্টগ্রামে স্বর্ণালঙ্কার চুরির ঘটনা: আকবরশাহ থানার অভিযানে ১২ ঘণ্টায় তিন আসামি গ্রেফতার সিএমপি’র সকল থানার ওসি পদে রদবদল চকবাজারের ওসিকে সিটিএসবিতে বদলি চট্টগ্রামে ৮ দলের বিভাগীয় সমাবেশে ডা. শফিকুর রহমান

কতক্ষণ বেঁচে থাকে ওমিক্রন

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন বিশ্বব্যাপী আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। করোনার এই ভ্যারিয়েন্ট খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে একদেশ থেকে অন্য দেশে। বিশেষজ্ঞরা একেই বলছেন করোনার তৃতীয় ঢেউ।

বিশ্বব্যাপী বেড়েই চলেছে ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা। গত বছরের শেষ দিকে এই ভাইরাস দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া যায়। তখনই বিজ্ঞানীরা এই ভ্যারিয়েন্টের পরীক্ষায় ব্যস্ত হয়ে গিয়েছিলেন।

দেখা যায়, এই ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনে ঘটেছে অনেক পরিবর্তন। স্পাইক প্রোটিনের পরিবর্তনের কারণেই ভাইরাসটি হয়ে উঠেছিল মারাত্মক। তাই সবাইকেই এই ভাইরাস সম্পর্কে সতর্ক করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।

ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই গবেষণা শুরু করেন বিজ্ঞানী। এই ভাইরাস এতটা দ্রুত মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে যায় কীভাবে?

এর একটি কারণ হলো স্পাইক প্রোটিনে মিউটেশন। এ ছাড়াও আর কী কী কারণ থাকতে পারে, তার খোঁজেই লেগে পড়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা।

সম্প্রতি জাপানের কিয়োটো প্রিফেকচারাল ইউনিভার্সিটি অব মেডিসিনের গবেষকরা জানতে পেরেছেন কোথায় কতক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে ওমিক্রন।

করোনার অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ওমিক্রন বেশি সময় প্লাস্টিক ও ত্বকে বেঁচে থাকতে পারে। এই বেঁচে থাকার ক্ষমতাই করোনার অন্যান্য ধরনের চেয়ে ওমিক্রনকে আলাদা করেছে।

কোথায় কতক্ষণ বাঁচে ওমিক্রন?

প্লাস্টিকের উপর করোনার মূল স্ট্রেন ৫৬ ঘণ্টা, আলফা ১৯১.৩ ঘণ্টা, বিটা ১৫৬ ঘণ্টা, গামা ৫৯.৩ ঘণ্টা, ডেল্টা ১১৪ ঘণ্টা বেঁচে থাকতে পারে। আর ওমিক্রন বাঁচতে পারে ১৯৩.৫ ঘণ্টা।

এক্ষেত্রে ত্বকের উপর আসল করোনা ভাইরাস ৮.৬ ঘণ্টা, আলফা ১৯.৬ ঘণ্টা, ১৯.১ ঘণ্টা বিটা, ১১ ঘণ্টা গামা, ১৬.৮ ঘণ্টা ডেল্টা ও ওমিক্রন বাঁচতে পারে ২১.১ ঘণ্টা।

এ সক্রিয়তার কারণেই ওমিক্রন ছড়িযে পড়ছে দ্র্রুত। তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। মাস্ক ছাড়া একেবারেই চলাফেরা করা যাবে না।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com