বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ০৮:২৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ বিল্লাল হোসেন।  আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট রাসেল । ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: কাজী মোস্তফা রুমি । যোগাযোগ : ০৩১-৭২৮০৮৫, ০১৮১১৫৮৮০৮০ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com জহুর উল্লাহ বিল্ডিং (৩য় তলা), পানওয়ালা পাড়া, চৌমুহনী, উত্তর আগ্রাবাদ ১২৭৭, চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
ওসির বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ পোস্ট : সেই বডি বিল্ডারের ১০ বছরের সাজা চট্টগ্রামে ৮ বছরের স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষেণর অভিযোগ, হালিশহর থানায় মামলা ইতালির ভিছেন্সায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আত্মপ্রকাশ বাঘাইছড়িতে ইউপিডিএফের উদ্যোগে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম টানেল উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিষেধাজ্ঞা অমাণ্য করে ঝাটকা ইলিশ ধরছে কিছু প্রভাবশালী মাঝি যশোরে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের করুণ মূত্যু,এলাকায় চলছে শোকের ছায়া ১০২ বার পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলা তদন্ত প্রতিবেদন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কেবিনে স্থানান্তর আবারও আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্প

ইসলামী ঐক্যজোট নেতা চেয়ারম্যান নির্বাচিত

ইউনিয়ন পরিষদ পঞ্চম ধাপে (ইউপি) নির্বাচন গতকাল (৫ জানুয়ারি) বুধবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার তালশহর পূর্ব ইউনিয়ন থেকে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন মনিরুল ইসলাম, যিনি হেফাজতে ইসলামের ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ১৪ মামলায় কারাগারে রয়েছেন।

ইসলামী ঐক্যজোটের এই নেতা চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি সদর উপজেলা ইসলামী ঐক্যাজোটের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।

নির্বাচনে তার প্রতীক ছিল আনারস। তিনি ৩৯৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুস সালাম পেয়েছেন ২৪৭২ ভোট।

এদিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও আশুগঞ্জ উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নের মধ্যে ৯টিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এবং ১২টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।

জেলা কারাগার সূত্রে জানা গেছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরোধিতা করে গত বছরের ২৬-২৮ মার্চ পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশ কয়েকটি সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হেফাজতে ইসলামের কর্মী-সমর্থকদের চালানো তাণ্ডবের মামলার আসামি মনিরুল।

ওই ঘটনায় পৃথক ১৪টি মামলার আসামি হয়ে গত বছরের ২২ জুন থেকে তিনি কারাগারে আছেন। ইতোমধ্যে ১৩টি মামলায় জামিন হয়েছে মনিরুলের।

তবে একটি মামলায় এখনো জামিন না হওয়ায় কারামুক্ত হতে পারেননি তিনি। এর ফলে কারাগারে বসেই তিনি ভোটে লড়েন। তার পক্ষে পরিবারের সদস্য এবং দলীয় নেতাকর্মীরা নির্বাচনী প্রচারণা চালান।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম সম্পাদক মুফতি এনামুল হাসান সংবাদমাধ্যমকে জানান, পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি ইসলামী ঐক্যজোট এবং ছাত্র খেলাফতের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ মনিরুলের নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছেন। তিনি এলাকায় তুমুল জনপ্রিয়। সেজন্যই তিনি কারাগারে থেকেও নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com