সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ১২:৪৬ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
রাজশাহীতে ভাতিজাকে কুপিয়ে হত্যার দেড় মাস পর ঢাকায় চাচা গ্রেপ্তার মৌলভীবাজারের পথে পথে সোনালুর মাধুর্য: প্রকৃতির হাতে আঁকা হলুদ রঙের শাওয়ার তানোরে প্রেমিক হ’ত্যায় মামলা, গ্রেপ্তার ৩ রাজশাহীতে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন বাঘায় সড়কে প্রাণ গেল শিক্ষকের,রেখে গেলেন সন্তান সম্ভাবনা স্ত্রী রাজশাহীতে একদিনে ৫ মৃতদেহ উদ্ধার রাজশাহীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই কিশোর নিহত তানোরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা গোপন বক্সে গাঁজা, র‌্যাবের জালে দুই যুবক চা বাগানে প্রবেশে ২০ টাকা ফি নির্ধারণের নির্দেশ, শ্রমিক কল্যাণে ব্যয়ের প্রস্তাব শ্রম উপদেষ্টা ড. সাখাওয়াত

কোনোভাবেই লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারছেন না টাঙ্গাইলের তাঁতি ও ব্যবসায়ীরা

টাঙ্গাইলের বাজিতপুরে জমজমাট শাড়ির হাট। কাকডাকা ভোর থেকেই বিভিন্ন জেলা-উপজেলার শাড়ি ব্যবসায়ী ও তাঁতিরা এখানে শাড়ি কিনতে ছুটে আসেন। তবে সুতা ও অন্যান্য কাঁচামালের দাম বাড়ায় তারা লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারছেন না। এদিকে হাট কর্তৃপক্ষের দাবি, হাটে পর্যাপ্ত পরিমাণে সুযোগ-সুবিধা না থাকায় আগের মতো ক্রেতা-বিক্রেতা আসছেন না। ফলে তাদের লোকসান গুনতে হচ্ছে।
কাকডাকা ভোরেই ক্রেতা-বিক্রেতায় সরগরম হয়ে ওঠে টাঙ্গাইলের পৌর এলাকার বাজিতপুর কাপড়ের হাট। তবে কোনোভাবেই যেন লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারছেন না টাঙ্গাইলের তাঁতি ও ব্যবসায়ীরা।
অতিমারি করোনার প্রাদুর্ভাব বাড়ায় বিভিন্ন হাটবাজার বন্ধ করে দেয়া হয়। এতে তাঁতিরা তাদের উৎপাদিত শাড়ি ও কাপড় বিক্রি করতে পারেননি। ওই সময় প্রত্যেক তাঁতিকেই লাখ লাখ টাকা লোকসান গুনতে হয়েছে।
করোনার ধাক্কা সামলে অনেকেই ধারদেনা করে নতুন ‍পুঁজি নিয়ে পুনরায় ব্যবসার কার্যক্রম শুরু করেন। তবে লাগামহীনভাবে সুতার দাম বাড়তে থাকায় লোকসান কাটিয়ে ওঠার আগেই আবারও তাদের পুঁজি হারাতে হয়েছে। প্রতি কার্টন সুতার দাম দ্বিগুণ বেড়েছে। কিন্তু প্রতিটি শাড়ির দাম মাত্র ১০০-২০০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই এসব তাঁতি দিন দিন শাড়ি ‍উৎপাদনে বিমুখ হচ্ছেন।
এর জন্য দ্রুত সরকারি প্রণোদনাসহ সুতার সিন্ডিকেট ভাঙতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁতি ও ব্যবসায়ীরা।
অপরদিকে হাট ইজারাদার মাসুদ মিয়া জানান, শত বছরের পুরোনো হাটে কোনো প্রকার সুযোগ-সুবিধা নেই। তাই আগের মতো দূরের পাইকারি ব্যবসায়ীরা আসছেন না। এতে তাদের লোকসানে পড়তে হচ্ছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com