সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৩৪ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ বিল্লাল হোসেন।  আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট রাসেল । যোগাযোগ : ০৩১-৭২৮০৮৫, ০১৮১১৫৮৮০৮০ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com জহুর উল্লাহ বিল্ডিং (৩য় তলা), পানওয়ালা পাড়া, চৌমুহনী, উত্তর আগ্রাবাদ ১২৭৭, চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
বেনাপোল থেকে চুরি হওয়া কাভার্ডভ্যান যশোরে উদ্ধার, আটক ৩ ঝিকরগাছায় পুলিশের সাথে বাটপারী করতে গিয়ে ধরা : মুচলেকায় মুক্তি ঝালকাঠির দুটি আসনে সাতজনের মনোনয়নপত্র বাতিল, আমু ও শাহজাহান ওমরসহ ৮ জনের মনোনয়ন বৈধ লোহাগাড়ায় দুই চোর আটক, গরু ও গাড়ি জব্দ ট্রেনে আসার টিকিট থাকলেই হোটেলে ৭০ শতাংশ ছাড় স্বতন্ত্র প্রার্থী এম মোতালেবের সমর্থকদের হুমকি-ধমকি দেওয়ার দুই থানায় নদভীর বিরুদ্ধে মোতালেবের জিডি লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়ায় ছড়ে সে আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ শিল্পপতি মোঃ ফোরকান উল্যাহ চৌধুরী এবার এমপি আবু রেজা নদভীকে তলব অভিযোগ আচরণবিধি লঙ্ঘন ঝালকাঠির রাজাপুরে ২০ কেজি গাঁজা সহ আটক যুব প্রাইভেটকার জব্দ চট্টগ্রামে নৌকার বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের বহু হেভিওয়েট

ফ্লুর তুলনায় অর্ধেকে নামবে করোনায় মৃত্যু

অনলাইন ডেস্কঃ

২০২৩ সালে করোনাভাইরাস মহামারি পুরোপুরি বিদায় নেবে কি না তা বলা কঠিন। এ বছর আরও কয়েক লাখ বা কোটি মানুষ প্রাণঘাতী ভাইরাসটিতে সংক্রমিত হতে পারেন। তবে এতে প্রাণহানির সংখ্যা কমবে উল্লেখযোগ্যভাবে।

দ্য ইকোনমিস্টের প্রতিবেদন বলছে, নতুন বছরে করোনার নতুন কোনও বিপজ্জনক ধরন বিস্তার লাভ না করলে এতে প্রাণহানির সংখ্যা ফ্লুতে মৃত্যুর সংখ্যার অর্ধেকেরও নিচে নেমে আসা উচিত। মহামারির শুরুর দিকের তুলনায় করোনায় মৃত্যুহার এরই মধ্যে ২০০ গুণ কমে গেছে।

এ বছর ‘জিরো-কোভিড’ নীতি থেকে সরে আসতে পারে চীন। তার ফলে দেশটিতে সংক্রমণ আবারও বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। সেটি মোকাবিলায় চীনারা নিজেদের তৈরি আরও টিকা বিতরণ করবেন।

যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের গবেষকরা করোনার প্রতিটি ধরন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবেন। মাঙ্কিপক্স এবং ম্যালেরিয়ার টিকাও যথেষ্ট দৃষ্টি আকর্ষণ করবে।মহামারিতে মৃত্যুহার কমে আসার সম্ভাবনায় জাতিসংঘ আশা করছে, ২০২৩ সালে মানুষের প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল আবারও বাড়বে। ২০২০-২১ সালে এটি ১ দশমিক ৮ বছর কমে গিয়েছিল।

নতুন বছরে অর্থনৈতিক মন্দা এবং ব্যাপক মূল্যস্ফীতির কারণে স্বাস্থ্যসেবা খাতে বাড়তি খরচ জোগাতে হিমশিম খাবে সরকারগুলো। ডলারের হিসাবে ওষুধ বিক্রি ও স্বাস্থ্যসেবা ব্যয় এ বছর প্রায় পাঁচ শতাংশ বাড়তে পারে। কিন্তু মূল্যস্ফীতি হিসাব করলে এর প্রকৃত পরিমাণ বরং কমে যাবে।

ভারত থেকে শুরু করে নাইজেরিয়ার মতো দেশগুলো সার্বিক স্বাস্থ্যসেবা ব্যয় বাড়াবে। সুদূরপ্রসারী সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেবে ফিনল্যান্ড। গর্ভপাত সম্পর্কিত বিতর্ক ছড়িয়ে পড়বে যুক্তরাষ্ট্র ও তার বাইরে।

ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলো পেটেন্টের মেয়াদ শেষ হওয়া এবং জেনেরিক প্রতিযোগিতা মোকাবিলায় অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া জোরদার করবে। বিশেষ করে, অ্যাবভিয়ের তৈরি বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রিত ওষুধ হুমিরা নিয়ে তীব্র লড়াই শুরু হবে।

জিই হেলথকেয়ারকে তালিকাভুক্ত করার মাধ্যমে ফার্মাসিউটিক্যাল বাজারে পা রাখবে জেনারেল ইলেকট্রিক। মার্কিন জায়ান্ট ফাইজার সবুজ ভবিষ্যতের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। কোম্পানিটি ২০২৩ সালেই উত্তর আমেরিকায় তার সব কার্যক্রম সৌরশক্তিচালিত করতে পারে।

নজর থাকবে ব্রিটিশ গবেষণা সংস্থা জিনোমিক্স ইংল্যান্ডের দিকেও। বিভিন্ন বিরল রোগের তথ্য সংগ্রহ করতে ২০২৩ সালে প্রায় এক লাখ নবজাতককে পরীক্ষা করবে সরকারি সংস্থাটি। এটি গোটা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের পথে একটি ছোট পদক্ষেপ। তবে এতে ব্যক্তিগতকৃত (পারসোনালাইজড) ওষুধ তৈরিতে যথেষ্ট উপকার হবে। প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ধরনের বিরল রোগে সম্ভবত ৪০ কোটি মানুষ আক্রান্ত হন। এ ধরনের অসুস্থতার তিন-চতুর্থাংশই জেনেটিক।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com