রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৩৩ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সভাপতি মো: ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক: সেলিম উদ্দিন খান,  বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
মৌলভীবাজারে বদলীকৃত অফিসার ইনচার্জদের বিদায় সংবর্ধনা জাজিরায় জমি দখলের প্রতিবাদ করায় প্রবাসীকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেন হবে: সালাহউদ্দিন শরীয়তপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত পুলিশ সুপারের শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় চট্টগ্রাম-১৫ – আসনে বিএনপি জামায়াতের হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা শ্রীবরদী পৌর এলাকার ৪ নং ওয়ার্ডে ধানের শীষে ভোট চেয়ে মাহমুদুল হক রুবেল পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা মহেশখালীর গভীর সমুদ্রে ডাকাতের কবল থেকে ১১ জেলে উদ্ধার চট্টগ্রামে স্বর্ণালঙ্কার চুরির ঘটনা: আকবরশাহ থানার অভিযানে ১২ ঘণ্টায় তিন আসামি গ্রেফতার সিএমপি’র সকল থানার ওসি পদে রদবদল চকবাজারের ওসিকে সিটিএসবিতে বদলি চট্টগ্রামে ৮ দলের বিভাগীয় সমাবেশে ডা. শফিকুর রহমান

ঝালকাঠিতে পুরাতন হিন্দু বাড়ি খননের সময় মিলল ‘গুপ্তধন’,আটক ১

ঝালকাঠিতে একটি পুরোনো বাড়ি খননের সময় গুপ্তধন মিলেছে বলে দাবি প্রত্যক্ষদর্শীদের। স্থানীয়দের ভাষ্য পাওয়া গেছে হাড়িভর্তি রৌপ্যমুদ্রা। শনিবার বিকেলে শহরের পশ্চিম ঝালকাঠি এলাকার নারায়ণ পাল নামের এক ব্যক্তির বিক্রি করা বসতভিটা খননের সময় পাওয়া এ ‘গুপ্তধন’ লুটপাটেরও অভিযোগ উঠেছে।

পুলিশ ‘গুপ্তধনের’ সন্ধানে মাঠে নেমেছে। এ ঘটনায় বাবুল হাওলাদার নামের সাবেক এক ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।

প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি শহরের পশ্চিম ঝালকাঠির বাসন্ডার খালের তীরে নারায়ণ পাল নামের এক ব্যক্তির পুরোনো একটি ভবনসহ জমি কেনেন পৌরমেয়র মো. লিয়াকত আলী তালুকদার। ওই ভিটাবাড়ি ভেঙে খনন করার সময় মাটির নিচ থেকে একটি ‘গুপ্তধনের’ কলস বেরিয়ে আসে। ওই কলসের মধ্যে শতাধিক রৌপ্যমুদ্রা পাওয়া যায়। সেই ‘গুপ্তধন’ আশপাশের মানুষ কুড়িয়ে নেয়। খবর শুনে ঘটনাস্থলে বাবুল হাওলাদার, আফজাল হোসেন ও শাহিন নামের তিন ব্যক্তি উপস্থিত হয়ে সেসব ‘গুপ্তধন’ কেড়ে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ উঠেছে।

গুপ্তধনের চারটি রুপার মুদ্রার নমুনা পাওয়া গেছে। সেসব মুদ্রায় ১৯০৭ সাল লেখা রয়েছে। ‘গুপ্তধন’ উদ্ধারের জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ কামনা করছেন স্থানীয়রা।

ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খলিলুর রহমান বলেন, ‘গুপ্তধন পাওয়ার একটি ঘটনা আমরা শুনেছি। এর সঙ্গে জড়িত সন্দেহে এক জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। তার কাছ থেকে চারটি রুপার মুদ্রা উদ্ধার করা হয়।’ বাকি মুদ্রা উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com