বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫৫ অপরাহ্ন
নীলফামারী জেলায় দুস্কৃতি কারীরা জানান দিচ্ছে তারা সংঘবন্ধ তারা নিত্য নতুন পন্থা ও নানান ইকুপমেন্টের ব্যাবহারে কৌশল পাল্টিয়ে অভিনব পন্থায় মানুষের টাকা,সোনাদানা,গরুসহ,বিভিন্ন মালামাল চুরি করছে,এলাকার শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করতে বিভিন্ন প্রক্রিয়া চালাচ্ছে। প্রায় ১ বৎসর মধ্যে নীলফামারীতে ঘটে বেশ কিছু ঘটনা, থানায় কিছু লিখিত জানানো হলেও অনেক ঘটনাই লিখিত প্রশানের কাছে জানানো হয়নি।
সাম্রতিক টিউবওয়েলে ও খাদ্যের মধ্যে চেতনা নাশক ঔষধ প্রয়োগ করে বাড়ির মানুষ কে করছে অজ্ঞান,পরে রাতে দিনের মধ্যে সুযোগ বুঝে চোরেরা(দুষ্কৃতি কারিরা)নিয়ে যাচ্ছে বাড়ির অর্থসহ-মুল্যবান মালামাল ভুক্তভোগীরা জানান। এলাকার মানুষ এ জন্য উদ্দিগ্ন তাদের মনে বিরাজ করছে চরম অশান্তি যে কোন সময়ে শান্ত পরিবেশ হতে পারে অশান্ত।এমন ঘটনায় সংগত কারনেই বাহিনীর কাছ থেকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা প্রত্যাশা করেছে এলাকা বাসী সেই সাথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যে দায়বদ্ধতা রয়েছে তা যথাযত ভাবে পরিপালন হওয়া উচিত।
গত ৩০ শে মে দিবাগত রাতে আনুমানিক ১টা ত্রিশ মিনিট সময় ঘটে মুল ঘটনা, বাড়ির সবাই যখন ঘুমে বিভোর ঠিক সেই সময়ে প্লান মাফিক ওৎ পেতে থাকা দুষ্কৃতি কারীর দল মানুষের ঘড়ের দরজার শিটকিনি ভাঙ্গার শব্দ করে এতেই ঘটে বিপত্তি বাড়ীর গৃহিনী লাভলী রানীর ঘুম ভাঙ্গে এবং চিৎকার শুরু করলে প্রতিবেশীরা ছুটে আশায় দুষ্কৃতি কারীরা পালিয়ে যায়।স্ত্রী লাভলী রানীর এমন বুদ্ধিমত্তায় বড় রকমের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষাপায় সদর ইউনিয়নের মৃত রুপনাথ রায়ের ছেলে ধীরেন্দ্রনাথ রায়ের পরিবার।২৯শে মে ধীরেনের ছেলের জন্মদিন ছিল বাড়িতে এই সুযোগ কে কাজে লাগায় দুষ্কৃতি কারিরা। একই ইউনিয়নে দুবাছুরী গ্রামে ককই বড়গাছা পিসি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক গনপতি রায় এর বাড়িতে ঘটে গত ফেব্রিয়ারীর ০২ তারিখ যে কারনে এপ্রিলের ১২ তারিখ নীলফামারী সদর থানায় লিখিত ভাবে জানান।
অপরদিকে ডোমার উপজেলা ডোমার ইউনিয়নে বড়রাউতা মৃত নুর ইসলামের ছেলে সামছুল হকের বাড়িতে একই ঘটনা ঘটে, কয়েক দিন পড়ে ডোমার থানায় একটি জিডি করেন একই ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের মৃত কেরু মামুদ এর চাল ব্যবসায়ী ছেলে মকবুল হোসেনের বাড়িতে এই ঘটনা হয়েছিল তার তিন হতে চার লক্ষ টাকা নিয়ে যায় দুষ্কৃতি কারিরা। ডোমার থানায় মামলা দিলে দুষ্কৃতী কারীদের আটক করে পুলিশ জেল হাজতে পাঠিয়ে দেয় যার মামলা নং ০১ বর্তমানে আসামীরা জামিনে আছেন।
সরজমিনে জানাযায় থানায় অভিযোগ না করা অনেকেই এমন ঘটনার ভুক্তভুগী আছেন তারা বলেন থানায় গিয়ে আমরা কাকে ধরব কাকে কি বলব নানা হয়রানির কারনে লিখিত কোন অভিযোগ করা হয় নাই।ভুক্তভোগী ০১নং মালার বাদী মকবুল হোসেন জানান মামলার ১ নং আসামী জেলথেকে বের হয়ে এসে আমাকে মামলা তুলে নেয়ার হুমকি নানা ভয়ভিতি প্রদর্শন করেন।
এ বিষয়ে কথা হলে ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম বলেন (চাল ব্যাবসায়ী)মামলা দেয়ার পর ঘটনা উৎঘাটন করে আসামীদের আটক করে জেল হাজতে পাঠিয়েছি,তাছারা মানুষকে সচেতন করতে এই বিষয়ে সভা সেমিনারে বক্তব্য দিয়ে আসছি।
নীলফামারীর সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রউপ বলেন এক বৎসর পূর্বে আমার জানামতে একটি ঘটনা হয়েছিল বলে জানি।