সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০২:৩০ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
রাজশাহীতে ভাতিজাকে কুপিয়ে হত্যার দেড় মাস পর ঢাকায় চাচা গ্রেপ্তার মৌলভীবাজারের পথে পথে সোনালুর মাধুর্য: প্রকৃতির হাতে আঁকা হলুদ রঙের শাওয়ার তানোরে প্রেমিক হ’ত্যায় মামলা, গ্রেপ্তার ৩ রাজশাহীতে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন বাঘায় সড়কে প্রাণ গেল শিক্ষকের,রেখে গেলেন সন্তান সম্ভাবনা স্ত্রী রাজশাহীতে একদিনে ৫ মৃতদেহ উদ্ধার রাজশাহীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই কিশোর নিহত তানোরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা গোপন বক্সে গাঁজা, র‌্যাবের জালে দুই যুবক চা বাগানে প্রবেশে ২০ টাকা ফি নির্ধারণের নির্দেশ, শ্রমিক কল্যাণে ব্যয়ের প্রস্তাব শ্রম উপদেষ্টা ড. সাখাওয়াত

রাজশাহীতে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

সোহেল রানা,রাজশাহী,প্রতিনিধি:

রাজশাহীর পুঠিয়ায় তিন বছর আগে দায়ের হওয়া এক ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ঘটনায় জড়িত একমাত্র অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদের পর হত্যার স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছে।

পিবিআই বলছে, ২০২১ সালের ১৪ জুলাই পুঠিয়া থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে এক বিধবা হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের ছেলে আতিকুর রহমান। মামলার তদন্তভার পরে আদালতের নির্দেশে পিবিআই রাজশাহীকে দেওয়া হয়।

পিবিআইয়ের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি (চলতি দায়িত্বে) মোস্তফা কামালের নির্দেশনায় এবং রাজশাহী পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার (বর্তমানে অতিরিক্ত ডিআইজি) মনিরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে, উপ-পুলিশ পরিদর্শক মতিউর রহমানের নেতৃত্বে একটি দল তথ্যপ্রযুক্তি ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে গত ১৩ মে পুঠিয়ার মোল্লাপাড়া গ্রামের একটি ইটভাটা থেকে অভিযুক্ত উত্তম কুমার সরকারকে (৩৭) গ্রেপ্তার করে।

পরদিন ১৪ মে আদালতে হাজির করে দুদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয় উত্তমকে। রিমান্ডে সে স্বীকার করে, জমি নিয়ে বিরোধের জেরে সে বিধবা আতেকা খাতুনকে হত্যার পরিকল্পনা করে। হত্যার দিন মাঠে ছাগল চরাতে গেলে আতেকাকে বাঁশের মুগর দিয়ে মাথায় আঘাত করে এবং পরে ধারালো হাঁসুয়া দিয়ে গলায় কোপ মেরে হত্যা করে। ঘটনার পর রক্তমাখা গেঞ্জি ধুয়ে ফেলে আলামত নষ্টের চেষ্টা করে সে। দীর্ঘ অনুসন্ধানে এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করে পিবিআই।

পুলিশ সুপার মনিরুল ইসলাম জানান, আসামিকে আদালতে হাজির করা হলে সে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। এরপর আদালত তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com