বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:০৫ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
প্যারাবনে কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৮‌মামলায় নাম নেই সন্দেহজনক আটক পিতা-পুত্র আনোয়ারার বটতলী ইউনিয়নের এমবিএম ইটভাটার মালিককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা চকরিয়ার বদরখালীতে চাঞ্চল্যকর গণধর্ষণের ঘটনায় গত ৩০ ঘন্টায় থানা পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানে ৭ জন আটক নওগাঁর মহাদেবপুর ১৩ মাইল মোড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জন কলেজ ছাত্রের মৃত্যু বৈদ্যুতিক ফাঁদে গর্ভবতী হাতির মৃত্যু, সঙ্গী হাতির প্রতিশোধে কৃষক নিহত লামায় অবৈধ ইট ভাটায় অভিযান : ২ অবৈধ ইট ভাটায় ৪ লাখ টাকা অর্থদণ্ড তিন মিনিটে যমুনা রেল সেতু পাড় ১২০ কি:মি গতিতে, সারাদিনে ট্রেন চলবে ৮৮টি! বসুন্ধরা চক্ষু চিকিৎসা পেলেন শরীয়তপুরের এক হাজার মানুষ মাদ্রাসায় শিশু শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক মাওলানা আমান উল্লাহ গ্রেফতার রামুতে কলেজের নামে আরও ১৫৬ একর বনভূমির বন্দোবস্ত বাতিল:

বারান্দায় রাখা চট্টগ্রাম আদালতের ১ হাজার ৯১১ মামলার নথি গায়েব

মোঃ সেলিম উদ্দিন খাঁন বিশেষ প্রতিনিধি:

বারান্দায় রাখা চট্টগ্রাম আদালতের ১ হাজার ৯১১টি মামলার নথি (কেস ডকেট বা সিডি) গায়েব হয়ে গেছে। এই ঘটনায় রোববার নগরের কোতোয়ালি থানায় জিডি করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মফিজুল হক ভুঁইয়া।

মফিজুল হক ভুঁইয়া নথি গায়েবের তথ্য দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন খবর কে, নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, হত্যা, মাদক, চোরাচালান, বিস্ফোরণসহ বিভিন্ন মামলার নথি প্লাস্টিকের বস্তায় করে বারান্দায় রাখা ছিল।জিডিতে উল্লেখ করা হয়, চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কার্যালয়ে ২৮ থেকে ৩০টি আদালতের কেস ডকেট রক্ষিত ছিল।

পিপি কার্যালয়ে জায়গা-স্বল্পতার কারণে ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে পিপি কার্যালয়ের সামনের বারান্দায় প্লাস্টিকের বস্তায় ১ হাজার ৯১১টি মামলার কেস ডকেট পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় রাখা ছিল।

আদালতের অবকাশকালীন ছুটির সময় অফিস বন্ধ থাকায় গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নথিগুলো হারিয়ে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যায়নি। বিষয়টি থানায় ডায়েরিভুক্ত করে রাখার জন্য আবেদন করা হলো।

কক্ষে জায়গা না থাকার কারণেই এসব নথি বাইরে রাখতে হয়েছিল বলে দাবি করেছেন সরকারি কৌঁসুলি মফিজুল হক ভূঁইয়া। কোতয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম জিডির তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জিডির বিষয়ে পুলিশ তদন্ত করছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com