রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০১ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
কমলগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার,আসামীকে ছিনতাই করে নেওয়ার চেষ্টা-আটক ১ ❛❛উখিয়া মেরিন ড্রাইভে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ শিক্ষার্থী মৃত্যু ❜❜ ❛❛স্বৈরাচারের দোসররা এখনো ষড়যন্ত্রের বীজ বুনছে : আ.ন.ম শামসুল ইসলাম❜❜ নৈতিক ও আদর্শিক শিক্ষার সমন্বয়ে দারুল কুরআন মডেল মাদ্রাসা`র শুভ উদ্বোধন প্রকৃতির উপর শীতের প্রভাব শীত ঋতুর গুরুত্ব আ.লীগ নেত্রী কাবেরী ২টি হত্যাসহ ৩টি মামলায় কারাগারে সর্বনিম্ন ২০ থেকে ১২০ টাকায় মিলছে সবজি, স্বস্তিতে ক্রেতারা শাকের দামে মিলছে সবজি, দাম কমেছে পেঁয়াজ-রসুনের মাহফিলে ড.আজহারী উঠবেন রাতে, দুপুরেই ভরে গেছে ময়দান ১০ লক্ষ মানুষের সমাগম হবে,নেয়ামত উল্লাহ্ সৈকতে ভিড় করছে ভিক্ষুক-হকার-টোকাই ‘চাঁদা-ভিক্ষা না পেলে স্থানীয় ভাষায় গালি’ পর্যটকদের হয়রানি, অসন্তুষ প্রকাশ চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) টি-২০ ক্রিকেট-২০২৪ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিতব্য Music Fest

বাংলাদেশে প্রতিবছর অপচয় ১ কোটি ৬ লাখ টন খাদ্য

মোঃ সেলিম উদ্দিন খান (বিশেষ প্রতিনিধি)

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) জানিয়েছে, বাংলাদেশে ফসলের মাঠ থেকে ভোক্তার পেটে যেতে খাদ্যশস্যের ২৫ শতাংশই অপচয় হয়। যা পরিমাণে যা বছরে ১ কোটি ৬ লাখ টন।

অব্যবস্থাপনা আর অসচেতনতার কারণেই এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। অপচয় রোধ করা গেলে তা দিয়ে ১ কোটি মানুষের ১ বছরের খাদ্যের জোগান দেয়া সম্ভব বলে মনে করেন তারা।

রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে মাঠে ফসল ফলান কৃষককেরা। বেশ কয়েকটি ধাপ পার হয়ে তা যায় ভোক্তার পেটে। এসময়ে ২৫ শতাংশই অখাদ্যে পরিণত হয়। এ দিয়ে পূরণ করা সম্ভব কোটি মানুষের চাহিদা।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার হিসাবে, ফসল সংগ্রহ, পরিবহন এবং ভোক্তা পর্যন্ত যেতে বার্ষিক নষ্ট হয় ১ কোটি ৬ লাখ টন। বিষয়টি নিয়ে পুষ্টিবিজ্ঞানী ড. মনিরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, “অসচেতনতা ও অব্যবস্থাপনার কারণে এত খাদ্য অপচয় হয়। বাসাবাড়ি, অফিস, স্কুল কলেজে খাদ্যের একটা অংশ নষ্ট হয়। পরিবহনকালে অপচয় হয়। সুপারমার্কেট, কিচেন মার্কেটে নষ্ট হয়। প্রায় প্রত্যেক ধাপে খাদ্যের অপচয় ঘটে।”

কৃষি অর্থনীতিবিদ ড. জাহাঙ্গীর আলম গণমাধ্যমকে জানান,“অপচয় রোধে একটা বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করা দরকার। শুধু শহরেই নয়, গ্রামেও বিপুল পরিমাণ খাবার অপচয় হয়। অবশ্য গ্রামাঞ্চলে নষ্ট খাদ্য গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি খেয়ে ফেলে। তবে শহরাঞ্চলের নষ্ট খাবার পুরোটাই চলে যায় ডাস্টবিনে। সেটা কোনো কাজেই লাগে না। কাজেই এক্ষেত্রে আমাদের খুব সচেতন হতে হবে।”

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com