রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ১০:৩৪ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
চট্টগ্রামে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন: প্রেমের ফাঁদে ফেলে রনজিৎ দত্তকে হত্যা, প্রধান দুই আসামি গ্রেফতার প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান এলডিসি উত্তরণ মসৃণ করতে দ্রুত ও সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের চট্টগ্রামে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের শান্তি শোভাযাত্রায় আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী রাজশাহীর দুর্গাপুরে মকবুল হত্যা মামলার প্রধান আসামি আলামিনসহ চারজন কক্সবাজারে গ্রেপ্তার তানোরে ফসলী জমি হ্রাস খাদ্য ঘাটতির আশঙ্কা নতুন সংবিধান হওয়া পর্যন্ত ৭২’র সংবিধানে সংশোধনী আনা যেতে পারে: আইন উপদেষ্টা ‘আল-মারচুচ হজ্ব কাফেলা আল্লাহর মেহমানদেরকে দীর্ঘ চব্বিশ বছর ধরে সেবা দিয়ে আসছে’ র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম এবং র‌্যাব-১৫, কক্সবাজার এর যৌথ অভিযানে সীমা হত্যা মামলার প্রধান আসামী গ্রেফতার পাকিস্তানের দাবি ভারতের এস-৪০০ ধ্বংসের ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

টাঙ্গাইলে সন্ত্রাসী হামলায় ইমাম লাঞ্ছিত, সমালোচনার ঝড়।

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে সন্ত্রাসী হামলায় মির্জাপুর ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম লাঞ্ছিত হয়েছে। তার নাম হযরত মাওলানা মুফতি ফরহাদ বীন মাহবুব(৪০)। তিনি ঝাওয়াইল ইউনিয়নের সোনামুই গ্রামের মাহবুব হোসেনের ছেলে। মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদ মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। লাঞ্ছলার ঘটনায় গোপালপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ওই ইমাম।

অভিযোগ সুত্রে জানাগেছে,উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদ মসজিদে দুই বছর যাবত হযরত মাওলানা মুফতি ফরহাদ বীন মাহবুব ইমামতি করে আসছেন। সম্প্রতি জিয়া বাহিনীর প্রধান মৌখিক ভাবে ইমামতি করার নিষেধ করেন। ইমাম সাহেব তার মৌখিক কথা কর্ণপাত না করে নামাজ পড়াতে গেলে উপজেলার খামার পাড়া গ্রামের দুলাল হোসেনের ছেলে মো. জিয়া মেম্বার (৪৫), মো. আনোয়ার হোসেন(৩৫),একই এলাকার এরশাদের ছেলে আবু সাঈদ(৩৫), মোতালেবের ছেলে সেলিম মিয়া, এরশাদের ছেলে ইকবাল, মান্নানের ছেলে লোকমান ইমামকে কিল ,ঘুষি লাথি মারতে থাকে এক পর্যায়ে ইমাম মাটিতে লুটিয়ে পরলে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে গোপালপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকপ্লেক্সে ভর্তি করেন।নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় অনেকেই জানান, সমাজে এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা জিয়া বাহিনীর প্রতিদিনের কর্ম। তাদের অত্যাচারে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ। তারা আরো বলেন এই মসজিদের ইমামকে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা নিয়োগ দিয়ে যান। এ কারনেই কাল হয়ে এমন ঘটনা ঘটিয়েছে বলে এলাকাবাসীর ধারনা।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ইমাম বলেন, পূর্বের ইমামের কাছে টাকা খেয়ে জোরপুর্বকভাবে আমাকে সরানো পায়তারা করে আসছে এবং আমাকে নামাজ পড়ানোর জন্য নিষেধ করেন। আমি কথা না শুনায় জিয়া তার দলবল নিয়ে এসে সকল মুসুল্লিদের সামনে আমাকে মারপিট করে। আমি এ ঘটনার প্রতিকার চেয়ে গোপালপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। এ ঘটনার বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মো. জিয়া জানান, ইমাম সাহেব আমাদের কথা শুনে না, উল্টাপাল্টা বয়ান করেন। এ কারনে তার সাথে ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে।
গোপালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মো. মোশারফ হোসেন জানান, ঘটনার বিষয়টি আমি জানি, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com