রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:৫৭ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
পুঠিয়ায় আ.লীগ ফ্যাসিবাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল রাজশাহীর বানেশ্বর বাজারে ট্রাক চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত আলুর গাছে পচন রোগে দিশেহারা তানোরের চাষিরা রাবিতে পাহাড়ি জুম্ম শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ভূঞাপুরে ১১ জুয়াড়ি গ্রেফতার তানোরে ছোট ভাইয়ের জমি তারকাটার বেড়া দিয়ে ঘিরে দিয়েছেন সেজ ভাই  পুঠিয়ায় আ.লীগ ফ্যাসিবাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল রাজশাহী কলেজ মুসলিম ছাত্রাবাসে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের এক কর্মীকে আটক অংকুর বৃত্তি সংবর্ধনা ২০২৪ : মেধা ও নৈতিকতার সমন্বয়ে আগামীর নেতৃত্ব গড়ার অঙ্গীকা রূপগঞ্জে ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিএনপির সমাবেশ অনুষ্ঠিত

যুবলীগ নেতা-মুগদার ওসিসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা

ঝিয়ের কাজের নামে তরুণীকে জিম্মি করে ধর্ষণ ও পতিতার কাজ করানোর অভিযোগে রাজধানীর মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জামাল উদ্দিন মীর ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ৩৭নং ওয়ার্ড যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি মো. জাভেল হোসেন পাপনসহ নয়জনের বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে মামলা দায়ের হয়েছে

 আজ (১০ এপ্রিল) রবিবার  ঢাকার মানবপাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালে ভুক্তভোগী তরুণী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। ট্রাইব্যুনাল মামলাটি গ্রহণ করে অভিযোগ তদন্ত করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার অপর আসামিরা হলো- কেরানীগঞ্জের কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ৩৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সভাপতি মো. জাভেল হোসেন পাপন, মো. মোখলেছ, মো. আনিসুল বাসার রতন, মো. জসিম, মো. কবির ওরফে মিয়াজ, মো. আলাউদ্দিন ও মোসা. আনোয়ারা বেগম আঙ্গুরী।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ভুক্তভোগী তরুণী লঞ্চে করে ঢাকা আসার পথে আসামি ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ৩৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সভাপতি মো. জাভেল হোসেন পাপন, মো. মোখলেছ ও কবির ওরফে মিয়াজের সঙ্গে পরিচয় হয়। এরপর তারা আসামি আনোয়ারা বেগম আঙ্গুরীর বাসায় ভুক্তভোগী তরুণীকে ঝিয়ের কাজ করায়। অতঃপর আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ভুক্তভোগী তরুণীকে জিম্মি করে তাকে প্রতিনিয়ত ধর্ষণ করতো। এছাড়া আসামিরা ঝিয়ের কাজের কথা বলে দীর্ঘদিন যাবৎ তাকে আটকে রেখে জোরপূর্বক পতিতার কাজ করিয়ে আসছিল। এ মামলার আসামি আনোয়ারা বেগম আঙ্গুরী ভুক্তভোগী তরুণীর কথিত নানী সেজে অন্যান্য আসামিদের সহযোগিতায় গত ২৯ মার্চ আসামি কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম, মো. মোখলেছ ও কবির ওরফে মিয়াজসহ অজ্ঞাত ২/৩ জন জোরপূর্বক পর্যায়ক্রমে ধর্ষণ করে।

পরে ভুক্তভোগী তরুণী আসামিদের জিম্মি দশা থেকে কৌশলে পালিয়ে মুগদা থানায় হাজির হন। সেখানে কর্তব্যরত কর্মকর্তা ঘটনার বিবরণ জানিয়ে মামলা গ্রহণের অনুরোধ করেন। কিন্তু মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ভুক্তভোগী তরুণীর ধর্ষণ মামলা না নিয়ে ঘটনা ধামাচাপা দেন এবং তাকে নানা ধরনের ভয়ভীতি দেখিয়ে থানা থেকে জোরপূর্বক বের করে দেন।

একইদিন ভুক্তভোগী তরুণী মুগদা জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে গিয়ে দেখা করে ঘটনার বিবরণ জানান। তখন ভুক্তভোগী তরুণীকে আবারও মুগদা থানার ওসির কাছে পাঠানো হয়। আবারও সেখানে গেলে মামলা না নিয়ে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে তাকে বের করে দেওয়া হয়।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com