মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সভাপতি মো: ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক: সেলিম উদ্দিন খান,  বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
নওগাঁ মহাদেবপুর রামরায়পুর জয়নাল আবেদীনের নিজ বাড়িতে হামলার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন  মেট্রোপলিটন পুলিশের সিএমপির দুই থানার ওসির রদবদল চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চকরিয়ায় ৪৪ কিলোমিটার অংশে একমাসে ২২টি সড়ক দুর্ঘটনা, প্রাণ হারিয়েছে ২৭ জন মাছের নিরাপদ প্রজনন ও ডলফিন সংরক্ষণে হালদা নদীকে ‘মৎস্য হেরিটেজ’ ঘোষণা পুলিশ জনগণের শত্রু নয়, বন্ধু (ওসি) মনজুর কাদের ভূঁইয়া  দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি নথিপত্র জব্দ করেছে দুদক  শ্রীমঙ্গলে জেন্ডার সচেতনতা ও সহিংসতা প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‌্যালি-আলোচনাসভা  বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ভালুকায় ফখর উদ্দিন আহমেদ বাচ্চুর নেতৃত্বে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ভালুকা উপজেলা  রাজশাহীতে আসলেই মনটা ভালো লাগে আসিফ নজরুল

যুবলীগ নেতা-মুগদার ওসিসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা

ঝিয়ের কাজের নামে তরুণীকে জিম্মি করে ধর্ষণ ও পতিতার কাজ করানোর অভিযোগে রাজধানীর মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জামাল উদ্দিন মীর ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ৩৭নং ওয়ার্ড যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি মো. জাভেল হোসেন পাপনসহ নয়জনের বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে মামলা দায়ের হয়েছে

 আজ (১০ এপ্রিল) রবিবার  ঢাকার মানবপাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালে ভুক্তভোগী তরুণী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। ট্রাইব্যুনাল মামলাটি গ্রহণ করে অভিযোগ তদন্ত করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার অপর আসামিরা হলো- কেরানীগঞ্জের কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ৩৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সভাপতি মো. জাভেল হোসেন পাপন, মো. মোখলেছ, মো. আনিসুল বাসার রতন, মো. জসিম, মো. কবির ওরফে মিয়াজ, মো. আলাউদ্দিন ও মোসা. আনোয়ারা বেগম আঙ্গুরী।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ভুক্তভোগী তরুণী লঞ্চে করে ঢাকা আসার পথে আসামি ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ৩৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সভাপতি মো. জাভেল হোসেন পাপন, মো. মোখলেছ ও কবির ওরফে মিয়াজের সঙ্গে পরিচয় হয়। এরপর তারা আসামি আনোয়ারা বেগম আঙ্গুরীর বাসায় ভুক্তভোগী তরুণীকে ঝিয়ের কাজ করায়। অতঃপর আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ভুক্তভোগী তরুণীকে জিম্মি করে তাকে প্রতিনিয়ত ধর্ষণ করতো। এছাড়া আসামিরা ঝিয়ের কাজের কথা বলে দীর্ঘদিন যাবৎ তাকে আটকে রেখে জোরপূর্বক পতিতার কাজ করিয়ে আসছিল। এ মামলার আসামি আনোয়ারা বেগম আঙ্গুরী ভুক্তভোগী তরুণীর কথিত নানী সেজে অন্যান্য আসামিদের সহযোগিতায় গত ২৯ মার্চ আসামি কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম, মো. মোখলেছ ও কবির ওরফে মিয়াজসহ অজ্ঞাত ২/৩ জন জোরপূর্বক পর্যায়ক্রমে ধর্ষণ করে।

পরে ভুক্তভোগী তরুণী আসামিদের জিম্মি দশা থেকে কৌশলে পালিয়ে মুগদা থানায় হাজির হন। সেখানে কর্তব্যরত কর্মকর্তা ঘটনার বিবরণ জানিয়ে মামলা গ্রহণের অনুরোধ করেন। কিন্তু মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ভুক্তভোগী তরুণীর ধর্ষণ মামলা না নিয়ে ঘটনা ধামাচাপা দেন এবং তাকে নানা ধরনের ভয়ভীতি দেখিয়ে থানা থেকে জোরপূর্বক বের করে দেন।

একইদিন ভুক্তভোগী তরুণী মুগদা জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে গিয়ে দেখা করে ঘটনার বিবরণ জানান। তখন ভুক্তভোগী তরুণীকে আবারও মুগদা থানার ওসির কাছে পাঠানো হয়। আবারও সেখানে গেলে মামলা না নিয়ে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে তাকে বের করে দেওয়া হয়।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com