শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য নেবে ইসি টিভি এসোশিয়েশন’র দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি হারুন, সম্পাদক সাইফুল ইসলাম এবার মুক্তিযোদ্ধার জমি দখলে নিলেন যুবদল নেতা ঈদগাঁওতে সড়ক দুর্ঘটনায় চকরিয়ার মোটরসাইকেল আরোহী নিহত চট্টগ্রামে ‘মামলা বাণিজ্য’, পুলিশের বিশেষ সতর্কতা প্রতারকচক্রের কোনো সদস্য প্রলোভন দেখালে ৯৯৯-এ যোগাযোগ করুন চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার থানা এলাকা থেকে মোটরসাইকেল চোর চক্রের এক সদস্যকে গ্রেপ্তার সৌদি রিয়ালের কথা বলে টাকা নিয়ে লাপাত্তা, পুলিশের জালে আটক ৪ লামায় অবৈধ ৭টি ইট ভাটায় অভিযান ৭লক্ষ টাকা জরিমানা: পার্বত্য জেলায় গত বছর ২১ জনকে হত্যা দেখা গেল চাঁদ, পবিত্র শবে মেরাজ ২৭ জানুয়ারি

অ্যামাজনের নদীতে শতাধিক ডলফিন নিহত

পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্রাজিলের অ্যামাজন নদী দিনে দিনে শুকিয়ে যাচ্ছে। মারাত্মক খরা অ্যামাজন নদীকে হুমকির মুখে ফেলেছে। অ্যামাজন নদীতে শতাধিক ডলফিন মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। অস্বাভাবিক খরা ও পানির রেকর্ড উচ্চ তাপমাত্রার কারণে এমনটি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সেখানে বর্তমানে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইট) তাপমাত্রা বিরাজ করছে।

ব্রাজিলের বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে পরিচালিত গবেষণা সংস্থা মামিরাউ ইনস্টিটিউট জানায়, গত সাত দিনে লেক টেফেতে মৃত ডলফিনগুলোকে পাওয়া গেছে। এত বেশিসংখ্যক ডলফিনের মৃত্যু স্বাভাবিক ঘটনা নয়। হ্রদের রেকর্ড উচ্চ তাপমাত্রা ও অ্যামাজনে রেকর্ড খরার কারণে এমনটা হতে পারে বলে সংস্থাটি জানায়। এ খবরটি ওই অঞ্চলে বসবাসরত মানুষের কার্যকলাপ এবং চরম খরার প্রভাব নিয়ে জলবায়ু বিজ্ঞানীদের উদ্বেগ বাড়িয়ে দেবে।

গবেষক এবং কর্মীরা বেঁচে থাকা ডলফিনগুলোকে উপকণ্ঠের উপহ্রদ থেকে নদীর মূল অংশে স্থানান্তরের চেষ্টা করছেন। কারণ, যেখানকার পানি ঠান্ডা। তবে এলাকাটি দুর্গম হওয়ায় এ কাজটি সহজ হচ্ছে না।

মামিরাউয়া ইনস্টিটিউটের গবেষক আন্দ্রে কোয়েলহো বলেন, এক নদীর ডলফিন অন্য নদীতে স্থানান্তর করা ততটা নিরাপদ নয়। কারণ, প্রাণীদের বনে ছেড়ে দেওয়ার আগে সেখানে টক্সিন বা ভাইরাস আছে কিনা তা যাচাই করা গুরুত্বপূর্ণ।

অ্যামাজনের খরা অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলছে। অ্যামাজোনাস রাজ্যের ৫৯টি পৌরসভায় গড় পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। ফলে নদীতে নৌপরিবহন এবং মাছ ধরার কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। খরা আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আরও তীব্র হবে বলে কর্তৃপক্ষ ধারণা করছে। ফলে আরও ডলফিনের মৃত্যু হতে পারে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com