শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৫০ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ আসিফ খোন্দকার, আইনবিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইলিয়াস , যোগাযোগ : ০১৬১৬৫৮৮০৮০,০১৮১১৫৮৮০৮০, ঢাকা অফিস: ৪৩, শহীদ নজরুল ইসলাম রোড, চৌধুরী মল (৫ম তলা), টিকাটুলি ১২০৩ ঢাকা, ঢাকা বিভাগ, বাংলাদেশ মেইল: bdprotidinkhabor@gmail.com চট্টগ্রাম অফিস: পিআইবি৭১ টাওয়ার , বড়পুল , চট্টগ্রাম।
সংবাদ শিরোনাম:
বাগমারায় হাটখুজিপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত আরএমপি’র বেলপুকুর থানার অভিযানে বিদেশি মদ ও ১০৮ বোতল ফেন্সিডিলসহ গ্রেপ্তার ১ রাজশাহীতে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শেখ মুজিবুরের ম্যুরাল, সাবেক প্রতিমন্ত্রীর বাড়িতে আগুন বিশেষ সমস্যা গ্রস্থ ব্যক্তিকে ইসলামও দিয়েছে আলাদা সম্মান ও মর্যাদা পবা উপজেলা দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সভা তানোরে সরকারি খাদ্যগুদামে ধান-চাল সংগ্রহে ভাটা বেসরকারি টিভি চ্যানেল ‘S’ কর্তৃপক্ষের হামলায় সাংবাদিকদের হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদের মানববন্ধন পটিয়ায় মধ্যরাতে চার লাখ টাকার অবৈধ সেগুনকাঠ জব্দ পবায় শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ উত্তরাঞ্চলের সব পেট্রল পাম্প বন্ধে ভোগান্তিতে গাড়ী চালকরা

তানোরে সরকারি খাদ্যগুদামে ধান-চাল সংগ্রহে ভাটা

 

সোহেল রানা,রাজশাহী,প্রতিনিধি:

রাজশাহীর তানোরে গত বছরের ২৩ নভেম্বর থেকে সরকারিভাবে অভ্যন্তরীণ আমন ধান ও চাল সংগ্রহ কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। তবে উদ্বোধনের দুইমাস ৮ দিনেও একমুঠ ধান সংগ্রহ করতে পারেনি গুদাম কর্তৃপক্ষ। কারণ হিসাবে তারা বলছেন, সরকারি দামের তুলনায় বাজারদর বেশি হওয়ায় গুদামে ধান দিতে কৃষকদের আগ্রহ নেই।

আর মিলাররা চুক্তিবদ্ধ থাকলেও শুধু মাত্র ২০ চাল পেয়েছে গুদাম কর্তৃপক্ষ। বাকি চাল দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। এ অবস্থায় ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান অনেকটাই ব্যর্থ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তানোর এলএসডি মুকুল টুডু জানান, এ বছর তানোর উপজেলার কৃষকদের কাছে থেকে ৩৩ টাকা কেজি দরে ১৮৪৩ মেট্রিকটন আমন ধান ও চালকল মালিকদের কাছে থেকে ৪৭ টাকা

কেজি দরে ৩০০ মেট্রিকটন আমন ধানের চাল ক্রয় করা হবে। কিন্তু শুধু ২০ মেট্রিকটন চালা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়। তানোর উপজেলার কৃষকরা বলেন, সরকার নির্ধারিত ধানের দামের চেয়ে বাজারে দাম বেশি তাই খোলাবাজারে ধান বিক্রি করলে তুলনামূলক বেশি লাভ হচ্ছে। তাছাড়া গুদামে ধান দেয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করা, সব ধরনের ধান না নেওয়া, ধানের দাম হাতে হাতে না পাওয়াসহ নানা সমস্যা হয়।

উপজেলার কামারগাঁ খাদ্যগুদামের এলএসডি আতিকুর রহমান আতিক বলেন, গুদামে ধান আসছে না, কিছু পরিমান চাল ঢুকেছে। আমরা বসে বসে সময় পার করছি। কাজ না থাকায় আমাদের লেবারদের চলাই কঠিন হয়ে পড়েছে। উপজেলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি শরিফ উদ্দিন মুন্সী বলেন, ধান কিনে চাল করতে যে পরিমান খরচ পড়ছে আর সরকারিভাবে যে মূল্যনির্ধারণ করা হয়েছে তাতে আমাদের কেজিতে ৪/৫ টাকা লোকসান হচ্ছে।

লোকসানের পরও শুধু লাইসেন্স টিকিয়ে রাখতে ও সরকারকে সহযোগীতা করার জন্য চাল দিতে হচ্ছে। এব্যাপারে তানোর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক শেখ মলিউজ্জামান সজীব জানান, বাজারে ধান-চালের দাম বেশি। তাই গুদামে ধান দিতে কৃষকদের আগ্রহ নেই। এ বছর ১৭টি মিলার আমাদের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ায় তারা চাল দিতে সম্মত হয়েছেন। তাদের সাথে যে চুক্তি হয়েছে এখন পর্যন্ত শুধু ২০ টন চাল সংগ্রহ হয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Design & Development BY ThemeNeed.Com