প্রিন্ট এর তারিখঃ মে ১২, ২০২৫, ৭:৫৯ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ মার্চ ৩, ২০২৩, ১০:২৮ অপরাহ্ণ
নীলফামারীতে সূর্যমুখী চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের

সত্যেন্দ্রনাথ রায়,নীলফামারী,প্রতিনিধিঃ
কেবল সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য নয় এখন বানিজ্যক উদ্দেশ্যেও চাষ হচ্ছে এই ফুলের।দেশের ভোজ্যতেলের সংঙ্কট নিরসনে কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর থেকেও সূর্যমুখী চাষে কৃষদের করা হচ্ছে উদ্ববুদ্ধ । বিনামুল্যে দেয়া হচ্ছে সার ও বীজ। সব গুলো ফুলগাছ,সবুজ হ্যাংলা গাছের চুড়ায় হলদে গাছের ফুল।
এ যেন সাজিয়ে আছে হলুদের কনে। মুখটা হলুদ আর সরীরে সবুজ শাড়ি।হঠাৎ দেখলে এমনাটাই মনে হবে। রাজা সলোমনকেও সাজালেও এত সুন্দর দেখাবেনা। নাম তার সূর্যমুখী। নীলফামারীর ডোমারে সূর্যমুখী তেল জাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি কল্পে ও শস্য চাষাবাদে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের ।
উপজেলায় এবারে সরকারী প্রনোদনায় এক একর জমিতে তেল জাতীয় শস্য সূর্যমুখী চাষ করা হচ্ছে। বর্তমানে ফুলে ফুলে ভড়ে উঠেছে খেত। লাভের আশা করছেন হরিনচড়া ইউনিয়নের ১নংওয়ার্ডের মিস্ত্রীপাড়া এলাকার প্রতিবন্ধী কৃষক সুবাস চন্দ্র রায়।
তিনি আরো বলেন আমি বর্গা চাষী বিনা মুল্যে আমাকে সার ও বীজের ব্যবস্থা করে দিয়েছে, ডোমার উপজেলা উপসহকারী কৃষি অফিসার নাজির হোসেন,আবাদে মোট খরচ আট হাজারের উপরে হতে পারে।
জমিতে যেন ভালো ফলন পাই সে কারনে প্রতি সপ্তাহে হামাক পরামর্শ দিতে আসেন স্যার ।উপ সহকারী অফিসার সাথে কথা হলে তিনি বলেন কম খরচে সূর্যমুখী আবাদ করা যায়,৩৩ শতাংশে জমিতে সর্বোচ্চ ২৬৬ কেজি,নিম্নে ১৬০ কেজি ফলন হতে পারে।
উপজেলা কৃষি অফিসার (কৃষিবিদ) আনিছুজ্জামান ও অফিস সুত্রে জানাজায় এবারে উপজেলায় ১ একর জমিতে সূর্যমুখী চাষ হয়েছে, এবং দেশে ভোজ্যতেলের সংঙ্কট নিরশনে কৃষিসম্প্রসারন অধিদপ্তর থেকে সূর্যমুখী চাষাবাদে কৃষকদের উদ্ববুদ্ধ করনে বিভিন্ন প্রকার সভা সেমীনার প্রচারনা চালানো হচ্ছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো: বিল্লাল হোসেন
www.e.bdprotidinkhabor.com
Copyright © 2025 বাংলাদেশ প্রতিদিন খবর. All rights reserved.